পাতা:সুশীলাচন্দ্রকেতু.pdf/৩৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সুশীলাচন্দ্রকেতু । 令总 vচন্দ্রকেতুর দর্শনেরও উপায়াস্তর নাই । কিরূপেই ব৷ প্রিয়সর্থীকে সুরাষ্ট্রে লইয়া যাই। শুনিয়াছি স্বরাষ্ট্র দেশের বণিকৃগণ বাণিজ্য উপলক্ষে সৰ্ব্বদাই সিংহলে গতায়াত করিয়া থাকে। যদি দুই এক দিনের মধ্যে কোন মোক সুরাষ্ট্রে গমন করে, যে কোন উপায়ে হউক, সেই নৌকায় সখীকে স্বরাষ্ট্রে লইয়া যাইতে পারিলে ইহার প্রাণ বাচাইতে পারি।” পরে কি হইবে সে ভাবনা এক্ষণে দূর করিতে হইবে। কিন্তু এবেশে, চেষ্টা করিলে অচিরাং সমস্ত প্রকাশ হইবে, কোনরূপেই সখীর মনোরথ সম্পন্ন করিতে পারির না । পুৰুষের বেশ ধারণ করিয়া অামাকে এ ছুক্ষরকার্ষ্যসাধনে চেষ্টা করিতে হইবে। সখীকে আমার স্বজন বলিয়ণ পরিচয় দিতে হইবে। চিত্ৰলেখা মনে মনে এই স্থির করিয়া সর্থীকে বলিলেন, সুশীলে ! কিয়ৎক্ষণ ধৈর্য অবলম্বন কর, অামাকে একবার বিদায় দে, কোন উপায় স্তির করিয়৷ শীত্র ফিরিয়া আসিব । সুশীল। কহিলেন আসিতে বিলম্ব হইলে তোর প্রাণের সর্থীকে আর দেখিতে পাইরি না, যা হয় শীঘ্ৰ আসিয়া অামাকে সম্বাদ দিস, জমি পথ চাহিয় রছিলাম । * ↔ চিত্ৰলেখা উত্তর করিল, সখি ! জীধীর ছ না, আমি, এখনই ফিরিয়ণ আসিব । এই বলিয়া সখীর নিকট বিদায় লইয়ণ গোপনে বেশপরিবর্তন করিয়া চিত্রলেখ সমুদ্র তীরে গমন করিল এবং সেখানে অনেক অনুসন্ধানের পর