পাতা:সুশীলার উপাখ্যান.pdf/২৭৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 কুশীলার উপাখ্যান"। রের কৰ্ম্ম কাৰ্য্য বিষয়ে অনেক সাহায্য করিবে । আমাদের বেনিয়া জাতির ব্যবহার এই, ১২ বৎসর উত্তীর্ণ ন হইতেই আমরা পুত্রের বিবাহ দি, তুমি কেমন করিয়া অত বড় ছেলেকে আইবুড় রাখিয়াছ ? সুশীলা হাস্য করিয়৷ উত্তর করিলেন, বালক কালে পুত্রের বিবাহ দেওয় বড়ই অবিধি, তাহাতে শুদ্ধ শরীর জ্ঞান ও বুদ্ধিশক্তির হানি হয় না, বল তো লৌহশ্বস্থলে পুত্রকে একপ্রকার বদ্ধ করিয়া রাখা হয়, অতএব যাহাতে পুত্রের অনিষ্ট হয়, এমন কৰ্ম্মে কি জনক জননীর প্রবৃত্ত হওয়। উচিত । আমি মনে করিয়াছিল;ম, প্রিয়ম্বদ আমার যাল হউক এক প্রকার লেখা পড়। শিখিয়াছে, কিছুদিন বিলম্বে তাহার কৰ্ম্ম কাজ হইলে আমি তাহার । বিবাহ দিব । তোমর। যদি নিতান্তই অনুরোধ কর, তবে এখন সম্বন্ধ স্থির,করিয়া রাখিতে পারি, কিছুদিন পরে বর-কন্যার অবস্ত বুঝিয়া উভয়ের বিবাহ দিব । এই কথা সুশীলা চন্দ্রকুমারের সাক্ষাতে প্রকাশ করলে, চন্দ্রকুমার সকল বিষয়ে আপনার মত নিকট-গ্রামের এক ব্যক্তির কন্যার সহিত প্রিয়স্বদের সম্বন্ধ স্তির করিলেন । সম্বন্ধ স্তির করিয়। সুশীল ও চন্দ্রকুমার, কিরূপে বধূট পুত্রের যোগ হয়, নিয়ত এই চেষ্টাই করিতে লাগিলেন । ভাবী বেহাইকে কহিয়। ত{হাকে ধৰ্ম্ম, ধিন্দা। এবং শিপ শিক্ষা করাইতে আরম্ভ করিলেন । বেহানকে কহিয় তাহাকে উত্তম স্কৃহিণী করিবার অনুরোধ করিলেন । সুশীল মধ্যে আপনি যাইয়া অথবা বাটীতে আনাইয়। তাহাক পরীক্ষা করিতেন । ভাহাতে প্রিয়ম্বদ তাহাকে দেখিত, প্রিয়ম্বদের ঐ বালিকার প্রতি