* e সুশীলার উপাখ্যান স্বামীর নাম শ্ৰীযুক্ত বাৰু চন্দ্রকুমার দত্ত, বিজয়নগরের প্রান্তভাগে মণিসাহেবের ষে চিনীর কুঠী আছে, আমার পতি সেই কুঠাস্তে কেরাণীর কৰ্ম্ম করেন । আপন মুখে স্বামীর নাম করাতে, বিবি সবিস্ময় হইয়। সহাস্যবদনে সুশীলাকে জি ক্লাস করিলেন ওগে। সুশীলে ! বঙ্গদেশীয় কোন স্ত্রীলোক, জিজ্ঞাসা করিলে স্বামীর নাম আপন মুখে স্পষ্ট করিয়া বলে না, তবে তুমি কেমন করিয়া আপনার স্বামীর নাম আপনি বলিলে একটি স্ত্রীলোকের স্বামীর নাম ছিল কাৰ্ত্তিক, একবার আমি তাহাকে জিজ্ঞাসা করিলাম তোমার পতির নাম কি ? ইহাতে সে বলিল, “আশ্বিন গেলে যে মাস আসে, ষে মুকুর ময়ূরে বসে আমার স্বামীর নাম সেই”। তবু স্পষ্ট করিয়৷ কাৰ্ত্তিক একথাটি উচ্চারণ করিল না । কলিকাতা ফিমেল নরফুেল স্কুল নামে স্ত্রীশিক্ষক প্রস্থত করণজন্য যে একটি বিদ্যালয় আছে, আমি সেই বিদ্যালয়ের একজন তৃধ্যক্ষ হুইল সেই কামিনীগণ শিক্ষকের কৰ্ম্মে নিপুণ হইয়ং কলিকতাপ্ত পনচ্য ভদ্রলোকদিগের, অস্তঃ পুরে পণ করাইভে যান, আমি উtহাদের মুখে শুনিয়াছি, যদি কোন ধীর ভাসুর শ্বশুর বা স্বামীর নাম রাজকুমাব যা রাজচন্দ্র ইত্যাদি থাকে, তবে পাঠ করিত্বে রাজ শ কে তিনি অঙ্গ। উচ্চারণ করেন; যদি হরি থাকে, তবে হরিকে ফর উচ্চারণ করেন । পবিকারের নাম প্রধান্ত এইরূপ অনেক কথা বিকৃত ভাস্পষ্ট এ থ - ধরপে উচ্চারণ করেন, কোন প্রকারে স্পষ্ট করিম উচ্চারণ করতে চাহেন মা ।
