পাতা:সুশীলার উপাখ্যান.pdf/৩২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

f | কুশীলার উপাখ্যান به ما نه চতুর্দিকে কলরব ও চীৎকার ধ্বনিতে চন্দ্রকুমারের চৈতন্য হইলে, হ। প্রেয়সি ! হা সুশীলে ! কহিয়া তিনি গাত্রোথান করিলেন, আর, আমার প্রাণসম সুশীলাকে । কে লইল রে, এই কথা বলিয়। সুশীলার মৃতশরীরে অী- “ পন শরীর সমর্পণ করত উন্মত্তের ন্যায় কহিতে লাগিলেন.প্রাণপ্রিয়ে! তোমার অদর্শনে জানি দশ দিক শূন্য দেখিতেছি, তোমার এক এক দিনের এক এক গুণ মনে করিয়া আমার হৃদয় বিদীর্ণ হইয়। যাইতেছে। গ্রিয়ে! উঠ২, একবার প্রিয়সম্ভাষণদ্বারা আমার তাপিত প্রাণকে শীতল কর। আমি তোমার নিকট কভশত অপরাধ করিতাম, ভ্রাপ্তি ক্রমে এক দিনও তুমি আমার অৰমানন কর নাই, একণে কি অপরাধে নির্দয় হইয়া ভুমি আমার সহিত কথাবাৰ্ত্ত। কহিতেছ না । প্রেয়সি ! আমার । প্রাণ যায়, একবার চক্ষুরুন্মীলন করিয়া অামার প্রাণ রক্ষা কর । আমি ভোমার মুখীরবিন্দের অমৃতময় কথ। ন। শুনিয়া অার এক দণ্ড প্রাণ ধারণ করিতে পারিন । প্রিয়ে! তোমার বিচ্ছেদে আমি, দশদিক অন্ধকার এৰং জগৎ শূন্যময় দেখিতেছি, ধৈর্য্য একেবারেই লোপ হইয়াছে, বিষয়-বাসনা ফুরাইয়া গিয়াছে। অকরুণ মৃত্যু এক তোমাকে সংহার করিয়৷ আমার কি সৰ্ব্বনাশ না করিল। প্রাণপ্রিয়ে! আমি তোমাৰই আর জানিতাম না, ও জানিও না। অামার যে কিছু বিভব সকলেরই মূল কারণ ভুমি। আমার ষে কিছু সুখ সম্ভোগ তাহ। তোমারই অধীন ছিল। তবে আমাফে'পরিত্যাগ করিয়৷ তুমি কোথায় চদিয়া যাও । তোমাবিহীন হইয়া আমি অদ্যাবধি আহার বিহার শয়ন উপৰেশন সকল পরি