ਹਿਯੋਕ शूद्र्श्वश्व সোত্ৰাটস মস্তকে মৃত্যুর আদেশ বহন করিয়া কারাগাবে প্ৰবেশ কবিলেন, এবং তথায় একমাস কাল প্ৰাণদণ্ডের প্রতীক্ষায় রহিলেন। এই সময়ে তাতার বয়স্য ক্রিটােন তাঁহাকে উদ্ধার করিবার সমুদায় আয়োজন পূর্ণ করিয়া একদিন প্ৰত্যুষকালে তাহার নিকটে আসিলেন ও তঁহাকে পলায়ন করিবাব জন্য নির্বন্ধ করিতে লাগিলেন। তদুপলক্ষে উভয়ের মধ্যে যে কথোপকথন হইয়াছিল, তাহাই “ক্রিটোন” নামক নিবন্ধের কথা। ঘটনাটীর যাথার্থ্য সম্বন্ধে আমরা নিশ্চিত কিছু বলিতে পারি না, কিন্তু উহা অবিশ্বাস কবিবার কোনও হেতু নাই। প্লেটোর এই নিবন্ধ-রচনাতে একটী বিশেষ অভিপ্ৰায় ছিল । সোক্রোটীসের নামে এই অপবাদ রাষ্ট্র হইয়াছিল, যে তিনি রাষ্ট্ৰীয় বিধি ব্যবস্থাব প্ৰতি অবজ্ঞা প্ৰকাশ কবেন, এবং সহচর দিগকেও অবজ্ঞা করিতে শিক্ষা দেন। ('Mem , l, 1. {} ) । “গাৰ্গিয়াস” নামক গ্রন্থে তিনি রাষ্ট্রীয় ব্যাপার হইতে দূরে থাকিবার যে কাবণ প্ৰদৰ্শন করিয়াছেন, তাহার মৰ্ম্ম এই, যে তিনি তদ্বিষয়ে পুরবাসীদিগেব সহিত একমত নহেন, সুতরাং রাষ্ট্রকৰ্ম্ম হইতে বিযুক্ত থাকিয়া দর্শনের আলোচনায় কালব্যাপন করাই তিনি শ্ৰেয়ঃ কল্প বলিয়া মানিয়া লইয়াছেন। “আত্মসমর্থনেও” তিনি ঐ প্রকার কথাই বলিয়াছেন ; আপনারা দেখিয়াছেন, তাহাতে তঁহার রাষ্ট্রীয় অপবাদ একেবারে ক্ষালিত হয় নাই। প্লেটো তাই বৰ্ত্তমান প্ৰবন্ধে সোক্রেটসের অন্য রূপ নিৰ্ম্মাণ করিয়াছেন। “আত্মসমর্থনে।” সোেক্রাটীস পুরবাসীগণের বিরুদ্ধাচারী, নিন্দাপ্রশংসানিরপেক্ষ, নিঃশঙ্ক সত্য-প্রচারক ; “ক্রিটােনে।” তিনি রাষ্ট্রানুগত্যু, স্বদেশভক্ত, বিধির বাধ্য, মাতৃভূমির সুসস্তান। “আত্মসমর্থন” তিনি বিবেকের
