৪র্থ অধ্যায় ] কৰ্ম্মক্ষেত্র ዓዓ S কিয়ৎকাল পাবে সোক্রোটীস দেখিলেন, যে দেবদত্ত বহুমূল্য বসনে ভূষিত হইয়াছে; তাহাব মাতা অনন্যসুলভ বস্ত্ৰ ও অলঙ্কাব পবিধান কবিয়া তাহার নিকটে উপস্থিত বহিয়াছে ; তাহাব বহু ৰূপবতী দাসী আছে ; তাহাবাও অযত্নে সজ্জিত হয় নাই ; এবং তাহাব গৃহ অন্যপ্রকাব সাজসজ্জায়ও ঐশ্বৰ্য্যোব পবিচয় দিতেছে ; দেখিয়া তিনি বলিলেন, “দেবদত্ত, আমাকে বল তো, তোমাব কি ভূসম্পত্তি আছে ?” দেবদত্ত বলিল, “না, আমাব নাই ।” “তবে তোমাব লাভজনক বাড়ী আছে ?” “ना, दाह्रैो8 नाशे ।” “তবে কি শ্রমশিল্পী দাসদাসী আছে ?” “না, শ্রমশিল্পীও নাই ।” “তাহা হইলে তোমাব জীবিকা-নির্বাহ হয় কোথা হইতে ?” “যদি কেহ আমাব প্ৰণযা হইয়া আমাব উপকাব কবিতে চাহে, তবে সেই আমাব জীবিকাব উপায় ।” সোক্রেটাস বলিলেন, “হীবাব দিব্য, দেবদত্তা, সে তোমাব উৎকৃষ্ট সম্পত্তিই বটে ; গো মেষ ছাগ অপেক্ষা প্ৰণষীব দল থাকাই বহুগুণে বাঞ্ছনীয়। কিন্তু কোন প্ৰণযা মক্ষিকাব ন্যায় দৈবাৎ আসিয়া তোমার নিকটে উপস্থিত হয় কি না, এই ভাবে তুমি তাহা অদৃষ্ট্রেব উপবে ছাড়িয়া দেও, না নিজে কোন প্ৰকাব কৌশল অবলম্বন কব ?” দেবদত্ত বলিল, “আমি এই উদ্দেশ্যে কৌশল কোথায় পাইব ?” “জেয়ুসেব দিব্য, তুমি মাকড় অপেক্ষা অনেক সহজে পাইতে পাব। " তুমি জান, যে মাকড়সা জীবন বাক্ষাব্য জন্য শিকাব কবে ; তাহাবা অতি সুন্ম জাল বোনে, এবং যাহা কিছু তাহাতে পতিত হয়, তাহাই আহাৰ্য্যে পরিণত কবিয়া থাকে ৷” “তুমিও কি তবে আমাকে জাল বুনিতে পবামর্শ দিতেছ?” সোক্ৰোটীস বলিলেন, “হা, কেন না, তোমাব কখনই মনে কবা উচিত নয়, যে এমন বহুমূল্য শিকাব, প্রণয়ীজন, তুমি বিনা কৌশলেই ধবিতে পাবিবে। তুমি কি দেখ নাই, শশক যে এত তুচ্ছ জীব, তাহ ধৰিবাব
