পাতা:সোনার চেয়ে দামী (দ্বিতীয় খণ্ড) - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৮৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দিয়েছিল রাজীবের মনে । নিজেকে ছোট মনে করার আপশোষ কেটে গিয়েছিল । কে বলে সে বাজে মানুষ ? বামাচরণ ধারে সিগারেট নিতে আরম্ভ করলে সে গোড়ায় gदार्थ कgद्धछिल आनन्ण ! গুরুদেবকে কিছু দান করার সুযোগ পেলে তার বাবার 6यभन उानन्ण श्ड ! ক্ৰমে ক্ৰমে জানা গিয়েছিল বামাচরণের ধারে জিনিষ নেবার কৌশলটা। মাঝে মাঝে নগদ দিয়েও সিগারেট কিনত, মাঝে মাঝে পুরাণো ধার দু’। পাঁচ টাকা শোধও দিত, কিন্তু শেষ পৰ্যন্ত দেখা যেত বাকীর পরিমাণটা তার বেড়েই চলেছে ! কবির কাছে সম্মান লাভের ও আধ্যাত্মিক কথাবাৰ্ত্তা শোনার জন্য কয়েক বছর ধরে এই খেসারত দিয়ে আসতে হয়েছিল রাজীবকে । রাখালের সঙ্গে নতুন দোকান খোলার পর সে বাদ না সাধলে কবিকে যোগী ভাবার দাম সে আরও কতকাল দিয়ে চলত কে জানে। তবে বামাচরণ আর নতুন কবিতার বইটই বার না করায় এবং মোট বাকীর পরিমাণটা অত্যধিক হয়ে দাড়ানোয়, ভক্তিতে একটু ভাটা পড়তে उाइस्ट कद्धछेिल ब्रांसीgदद्ध । সন্ন্যাসী নতুন নতুন ক্ষমতার পরিচয় না দিলে পুরাণো ম্যাজিকে মুগ্ধ ভক্তের মোহ যেমন ক্রমে ক্ৰমে কেটে যেতে থাকে ।