সৌন্দৰ্য্যৰোধের ইন্দ্ৰিয়। STI. সৌন্দর্ঘ্যের বিশুদ্ধতা রক্ষা, প্লাইবে না। চক্ষু ও কর্ণদ্বারা সৌন্দৰ্য উপভোগ করা হইলে, যদি তাহার বিশুদ্ধতার অন্তরায় না ঘটে, তবে অন্ধ্যান্য ইন্দ্ৰিয়ত্মৱা সৌন্দৰ্য্য উপভোগ করা হইলে তাহার বিশুদ্ধতা কেন রক্ষা পাইবে না-ইহার কারণ বুঝা যায় না। জ্ঞানের চক্ষে, বিচারের চক্ষে উপভোগের মধ্যে কোন তারতম্য হইতে পারে বলিয়া মনে করি না । তর্কস্থলে যদি স্বীকারও করা যায় যে নিয়শ্রেণীর ইন্দ্ৰিয়ের সহিত সৌন্দৰ্য্যবোধকে জড়িত করা হইলে সৌন্দর্য্যের বিশুদ্ধতার অন্তরায় ঘটবে, তথাপি বিশুদ্ধতার খাতিরে যাহা সত্য, তাহা অগ্ৰাহ করা যুক্তিযুক্ত বোধ হয় না। ভারতীয় পণ্ডিতগণ বলেন, রসই সৌন্দর্ঘ্যের জীবন। রসাত্মতার উপর বস্তুর সৌন্দৰ্য্য নির্ভর করে। রস শুধু চক্ষু ও কর্ণ দ্বারা উপভোগ্য নহে, অন্যান্য ইন্দ্ৰিয়দ্বারাও রস উপভোগ করা যায় । সুতরাং সমস্ত ইন্দ্ৰিয় অল্পাধিক পরিমাণে সৌন্দৰ্য্যজ্ঞানের সহায় । এ স্থানে উল্লেখ করা অপ্রাসঙ্গিক হইবে না যে, ডাক্তার সালি ‘এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটোনিকা’র নবম ও দশম সংস্করণে চক্ষু ও কর্ণই সৌন্দৰ্য্যবোধের একমাত্র ইন্দ্ৰিয় বলিয়া লিখিয়াছিলেন। কিন্তু উক্ত গ্রন্থের একাদশ সংস্করণে তিনি স্বীয় মত পরিবর্তন করিয়াছেন । শেষোক্ত গ্ৰন্থ হইতে কিয়দংশ নিয়ে উদ্ধৃত < Ti Cafe-“Do the other and "lower' senses take any part in aesthetic pleasure ? With regard to the first it is coming to be recognized that aesthetic pleasure is not strictly confined to the two senses in question. Common language suggests that we find in certain odours and even in certain flavours a value analogous to that implied in calling an object
