পাতা:সৌন্দর্য্য তত্ত্ব - অভয় কুমার গুহ.pdf/১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S8 ২। মধ্ব উষ্ণু মধুষুব রুদ্রা সিষ্যক্তি পিপুষী। যৎ সমুদ্রাতি পৰ্যর্থঃ পাকাঃ পৃক্ষে ভরং ত বাং ৷ ৫ মণ্ডল, ৭৩ সুক্ত, ৮ ঋক্ । হে মধুর সোমরস মিশ্রণকারী রুদ্রগণ! আমাদিগের পুষ্টিকারী স্তুতি মধুর রস দ্বারা তোমাদিগের সেবা করিতেছে ; তোমরা অন্তরীক্ষের সীমা অতিক্ৰম করিয়া যত্নে আগমন করি ; সুপাক হাব্য তোমাদিগকে পোষণ করিতেছে । ভারতীয় আৰ্যগণের সৌন্দৰ্য্যবোধ শুধু কাব্য ও সঙ্গীতের আকারে প্ৰকাশ পায় নাই, উহা স্থাপত্য এবং অন্যান্য কলার আকারেও প্ৰকাশ পাইয়াছে। নিম্নলিখিত ঋক্গুলিই উহার প্রমাণ— ১। রাজানাবনাভিদ্রুহী গ্রুবে সদসু্যত্তমে সহস্ৰস্থণ আসাতে ৷ ২য় মণ্ডল, ৪১ সুক্ত, ৫ ঋক্ । সৰ্ব্বজন-প্রিয় রাজা মিত্ৰাবারুণ সুদৃঢ় উত্তম সহস্ৰস্তম্ভবিশিষ্ট স্থানে উপবেশন করিয়া থাকেন। ২ । অক্ৰবিহস্তা সুকৃতে পরস্পা যং ত্রাসাথে বিরুণে লম্বন্তঃ রাজানা ক্ষত্ৰং আহণীয়মান, नश्यषटू*३ दिङ्थंः न 6वी ॥ ৫ মণ্ডল, ৬২ সুক্ত, ৬ ঋক । হে মিত্র ও বরুণ! তোমরা দুই জনই যাগভূমিতে প্ৰকৃত দানশূর রাজা । তোমরা অক্রোধী সাধুকৰ্ম্মাদিগকে মুক্তি দান কর ও যাহারা অন্য হইতে ত্ৰাস পায় তাহাদিগকে রক্ষা করিয়া থাক। তোমরা যেমন সহস্ৰস্তম্ভবিশিষ্ট প্রাসাদ যজমানদিগের জন্য ধারণ করা তদ্রুপ অপরিমিত বল ও क्षद्ध कब्रिक्ष थांक ।