একোনচত্বারিংশোছধ্যায়ঃ । সৰ্ব্বানু স্মৃতিসু ব্ৰন্ধন শিবাচারেষু সৰ্ব্বত: ॥৯১ নানাগমেৰু পুণ্যেষু প্রোচ্যতে হজ ঈশ্বরঃ । কঠোরং বাক্যমেতং তে ভাতি চেতসি মেহশনিঃ ॥ ৯২ বৈষ্ণবাভাস উবাচ। নৈকগ্রমনসন্তে তু যেইচেম্বন্তীং ধূর্জটিক্স ॥৯৩ শ্মশানবাণী দিশ্বাসী ব্রহ্মযস্তকধৃগৃ ভবঃ । সর্গহারঃ কথং সেক্যে বিষধারী জটাধয় ॥৯৪ তস্মাদ্বিধুঃ সদা সেব্যঃ সুন্দর; কমলাপতিঃ । রাজো বাচ । নানারূপাণি কুন্ত্রস্ত কে জমিস্তি নরাধমা: | ত্বং বৈঞ্চব ইবাভাসি বেদাৰ্থং নৈব বেংসি রে - স্থত উবাচ। চিত্তয়িত্ব ততো রাজা বিস্তুবো ব্ৰাহ্মণোত্তমান । আহ্রয় নির্ণয়ঞ্চস্ত করিষ্যামীতি তত্ত্বত: ॥১৬ ইতি শ্ৰীব্ৰহ্মপুরাণোপপুরাণে স্ত্রীসেীরে হুতশৌনকসংবাদে শিবমহিমাদিকথনং নামাষ্ট্রক্সিংশোহধ্যায়: ॥ ৩৮ | পারে? শিবপুরাণ প্রভৃতিতে, সৰ্ব্ববিধ স্মৃতিতে এবং শৈব আচারে শিবই শ্ৰেষ্ঠ, ইহা সৰ্ব্বতোভাবে কথিত হইয়াছে। নানা পবিত্র তন্ত্রে শিবই অজ এবং ঈশ্বর নামে অভিহিত হইয়াছেন । সুতরাং আপমার এই বাক্য আমার হদয়ে বজের স্থায় প্রতিভাক্ত হইতেছে । বৈঞ্চবাভাস বলিলেম,--যাহারা শিবপূজা করে, তাহার একাগ্রচিত্তই নহে ; শিব দিগম্বর, শ্মশানবালী, ব্ৰঞ্চমস্তকধারী, সৰ্পহারযুক্ত, বিষধারী এবং জটাধর ; সুতরাং তিনি কিরূপে সেব্য হইতে পারেন ? অতএব সুন্দর কমলাপতি বিষ্ণুই সতত সেবনীয়। রাজা বলিলেন,— শিবের নানা রূপ, কে তাহ জানিতে পারে ? মাধমে ত জানিতে পারেই না । অরে! इंहे वक्रद९ श्वङिडांङ, किरू किङ्कई জনিস না। স্থত বলিলেন,-অলস্তর রাজা টিষ্টা করিলেন, ৰিম্বান ব্রাহ্মণশ্নেউদিগকে SO's একোনচত্বরিংশোছধ্যায়ঃ { रङ छेदां5।। গৃহং গত্ব স্কিরে। ভূত্ব যাবদাহয়তে ৰিজান। তাবদেব কলি; পাপে ব্রাহ্মণেষু বিৰেশ ছ। কশ্চিন্দ্রজ্ঞানমশ্ৰিত্য ক্ৰতে তাদৃশমেৰ ছি। অন্তোন্তামর্ষযোগেণ খণ্ডয়ন্তি পরম্পর ॥ ২ মুকৗভাবাশ্ৰিতা: কেচিৎ কেচিদযাথার্থ্যবাদিনঃ। যে যথ। বক্তি তং তদৃগিথং কেচিদখোঁচিয়ে ইতি কোলাহলে বৃত্তে রাজচেতলি নির্ণয়ে। জাতে লোকে নাস্তিকতাং বহুব; প্রতিপেক্ষিরে রাজা বেত্তি মহামুখং ন তু মায়াবিনং দ্বিজন । লোকে তু ভ্রান্তিমপিন্নে রাজা চিন্তাপস্কোইভৰৎ ঈশ্বরং হস্তি তুষ্টাত্মা বধ্যেইয়ং মম শাস্তুতঃ। পরন্তু লোকে ব্ৰহ্মন্নং মিথ্যা যাঙ্ক বদিষ্যতি ॥৬ আহ্বান করিয়া ইহার তত্ত্ব নির্ণয় اعلاه س ه ه: ة تfتمة অষ্টাত্রিংশ অধ্যায় সমাপ্ত ॥ ৩৮ ॥ উনচত্বারিংশ অধ্যায়। স্থত বলিলেন,-রাজ গৃহে গিয়া স্থির হইয়া ব্রাহ্মণদিগকে যখন আহ্বান করিলেম, তখন পাপরূপী কলি ব্রাহ্মণগণে প্রৰিষ্ট হইল। কলি-সমাবিষ্ট কোন ব্রাহ্মণ রাজাকে লক্ষ্য করিয়া কপট-বৈষ্ণবের বাক্যানুরূপ বাক্য বলিতে লাগিল, ক্রোধে পরস্পরের বাক্য পরম্পরে খণ্ডন করিতে লাগিল। ৰেং মৌনাবলম্বী হইয়া রহিল, কেহ বা তত্ত্বকথা বলিলেন । এইরূপই বটে” বলিয়া কেন্থ কেহ যথা কথার অনুমোদনও করিতে লাগিলেন। এইরূপ কোলাহল হইতে থাকিলে, রাজার চিত্তে সিদ্ধাস্ত নির্ণয় হইল, কিন্তু বহু লোকে নাস্তিকত প্রাপ্ত হইল । রাজা সেই কপট-বৈঞ্চৰকে মহামূৰ্খ বলিয়াই বুঝিলেন, কিন্তু মায়াবী বলিয়া বুঝতে পারেন নাই। লোক ভ্রান্ত হইলে, রাজা ভাবিলেন,—এই তুষ্টাত্মা ঈশ্বরদ্রোহী ; ইহাকে বধ করা উচিত, ইহাই শাস্ত্র। কিন্তু
