একোনবাষ্টতমোহ ধ্যায়ঃ। আথেীপবিষ্টং সংবীক্ষ্য বিশ্বেশং পৰ্ব্বতেশ্বরঃ । তস্য সংস্থাপ্য পুরতে দেবেশীমব্ৰবীদিদম্ ॥ হিমবামুবাচ। ত্বমেবৈক: পরং ধাম অৰ্দ্ধনারীশ্বরস্তত: | দেবগনাং হিতার্থায় জাতে হৰ্দ্ধতন্থ: পৃথকৃ। দক্ষপ্ত তুহিতা দেবী জগদ্ধাত্রী হাম সতী । বিনিদ্য চ ততো দক্ষং ত্যক্ত দেহং নিজং পুন: তবৈব পত্নী দেবেশ জাত মম সুতা সতী ॥ ততঃ গ্রহ গিরিন্দ্রস্ত বচন্ত্রিভুবনেশ্বয়ঃ। প্রসমে বরদ; শঙ্কুরব্ৰবীৎ পৰ্ব্বতেশ্বরম । ৪৭ ঈশ্বর উবাচ। জানাম্যহং যেন মমৈব মায়া শক্তিবরেষা নগরাজসিংহ । সস্ত্যজ্য দেহং তবু ধামি জাত| যোগাৎ স্বয়ং চারুশশাঙ্কবক্ৰী ॥ ৪৮ আচারার্থং গিরিশ্ৰেষ্ঠ দত্তাং গৃঃমি পাৰ্ব্বতীম্। অদত্তং যদি গৃহামি তথা লোকেইপি বর্ততে ॥ হইতেছেন। অনস্তর পর্বতেশ্বর, বিশ্বেশকে উপবিষ্ট দেখিয় তাহার সম্মুখে দেবেশীকে বসাইয়া বলিতে লাগিলেন, তুমিই এক পরজ্যোতিঃ পরমাত্মা ; অনস্তর অৰ্দ্ধনারীশ্বর, পরে দেবগণের হিতার্থে পৃথকৃ অৰ্দ্ধতনু হইয়াছ । এই উমা দক্ষের দুহিত। সতী দেবী জগদ্ধাত্রী ছিলেন, অমস্তর হে দেব ! দক্ষের নিন্দ করিয়া নিজদেহ পরিত্যাগ পূর্বক আমার কস্তারূপে অবতীর্ণ হষ্টয়া তোমারই পত্নী হইয়াছেন। অনস্তর ত্রিভুবনেশ্বর শস্তৃ, গিরীত্রের বাক্য শ্রবণ করিয়া প্রসন্ন হুইয়া বলিলেন,-হে নগরাজশ্রেষ্ঠ ! ইনি যে আমারই পরমাশক্তি মায়া এবং এই চারুচন্দ্ৰবদন যোগবলে দেই পরিত্যাগ করিয়া তোমার ভবনে জন্মগ্রহণ করিয়াছেন, তাই সমস্তই আমি জানি ; কিন্তু হে গিরিশ্ৰেষ্ঠ ! লোকচারের রক্ষণ নিবন্ধন তোমার দান প্রতীক্ষা করিতেছি। যদি তোমার অদত্ত এই পাৰ্ব্বতীকে এইণ করি, তাহা হইলে এই প্রকার অদত্ত סס\כ অৰ্থ দিব্যেদকৈ: পূর্ণমাদায় কলশং গিরিঃ । পরিপূর্ণস্য নিত্যস্য নিত্যমুগ্রহকারিণী ॥ ৫০ প্রক্ষাল্য পাদে শিরদ প্ৰণম্য ভৃঙ্গারমাদায় স শৈলরাজঃ। মুমোচ তোয়ং ভবপাণিপদ্মে দত্তেতি দত্তেতি তদা প্রজল্পন ॥ ৫১ ততো মঙ্গলনিৰ্ঘোষ; সমভূং ত্রিদিবোঁকসাম্। বীণবেণুমৃদঙ্গানাং কাহলানাঞ্চ মিস্বন: ॥ ৫২ স হারকণ্ঠী কটস্থরদম! সুক্ৰলত: চারুবিলোলনেত্রী। মেবোধথৈবোপরি চন্দ্রলেখ তথা বভেী পর্বত রাজপুত্রী। ৫৩ অথ বেষ্টাং গতো ব্ৰহ্মা বিশ্বমায়াং স্মরায়ণিম্ দদশেদিকপাত্রেণ বিভাবমুপুরস্থিত: ॥ ৫৪ মহেশ্বরীং কামময়ীং দৃষ্ট্র তাস্তু পিতামহ । অক্ষরৎ সহসা শুক্রং ভগ্নকুস্তাদিবোদকৰ্ম্ম ॥৫৫ পাদেন তন্মমর্দশুি শুক্রং তৎসদ্মসম্ভবঃ । পদ্মজোহপি মহাতেজা দেবদেবস্ত পশুতঃ। পহরণ একটা লোকাচার হইয়া পড়িবে। অনন্তর গিরি দিব্য উদকপূর্ণ কলস লইয়া নিত্যানুগ্রহকারী পূৰ্ণব্ৰহ্ম ঐ নিত্য-পুরুষের পাদ-প্রক্ষালন করাইয়া প্রণামপুৰ্ব্বক পুনৰ্ব্বার ভৃঙ্গার লইয়া তাহার পাণিপদ্মে “পাৰ্ব্বতীকে অর্পণ করিলাম, অৰ্পণ করিলাম” বলিতে বলিতে জল প্রদান করিতে লাগিলেন । অনন্তর দেবগণের মঙ্গলধ্বনি এবং বীণা, বেণু মৃদঙ্গ ও কাহল প্রভৃতির নিনাদ হইতে লাগিল। কণ্ঠে হার বিশোভিত, কটি স্বত্র আবদ্ধ, মনোহর ভ্রলতাসম্পন্ন, চারুচঞ্চলনয়ন পৰ্ব্বতরাজপুত্রী, সুমেরুপৰ্ব্বতস্থিত চন্দ্রলেখার স্তায় শোভিত হইলেন । ৪১-৫৩ ৷ অনন্তর পিতামহ ব্ৰহ্ম অগ্নিকে লইয়া জলপত্র হস্তে দেবীর উপরে গমন করিলেন। বিশ্বমায়, কন্দপের অস্ত্রভূত, কামময়ী সেই মাহেশ্বরীকে দর্শন করিয়, ভগ্ন কুম্ভ হইতে উদকের স্থায়, তাহার সহসা 'শুক্ৰক্ষরণ হইল। সন্মুখস্থিত দেবদেব নিষেধ কল্পি
পাতা:সৌরপুরাণম্.djvu/২৪১
অবয়ব