স্বরবিতান ৩১ তোমার নাম জানি নে সরে জানি তোমার সরে শনায়ে যে ঘমে ভাঙাও তোমায় চেয়ে আছি বসে দিনশেষের রাঙা মফুেল দেখো শকতারা অখি মেলি চায় বারে কেন দিলে নাড়া নাই রস নাই নীল আকাশের কোণে কোণে পথিক পরান, চল পথিক মেঘের দল জোটে ওই পাগল যে তুই প্রভাত-আলোরে মোর কাঁদায়ে গেলে ফিরে ফিরে ডাক দেখি রে বজ্রমাণিক দিয়ে গাঁথা বিনা সাজে সাজি দেখা দিয়েছিলে ভরা থাক সমৃতিসন্ধায় ভেবেছিলেম আসবে ফিরে মধ্যদিনের বিজন বাতায়নে মরবিজয়ের কেতন উড়াও যে ছায়ারে ধরব বলে যেতে দাও গেল যারা লহ লহ তুলে লহ নীরব বীণাখনি শ্যামল ছায়া নাই বা গেলে শ্যামল শোভন শ্রাবণ তুমি হে ক্ষণিকের অতিথি স্বরবিতান ৩২ এখনো তারে চোখে দেখি নি ও কি সখা, মছ অখি ও কেন চুরি করে চায় ওগো তোরা কে যাবি পারে ওহে সন্দর, মম গহে আজি কখন বসন্ত গেল কেন রে চাস ফিরে ফিরে কেহ কারো মন বঝে না খলে দে তরণী, খালে দে তোরা গেল গো—ফিরিল না তবে শেষ করে দাও শেষ গান দাঁড়াও, মাথা খাও, যেয়ো না সখা ১৬ স্বরবিতান ৩২ দজনে দেখা হল—মধ্যামিনী রে ধীরে ধীরে প্রাণে আমার ना नख्नौ, ना, आशि छानि পরানো সেই দিনের কথা टाळभाळम छालिग्ना मिनद भन ফিরায়ো না মুখখানি ব’ধ, মিছে রাগ কোরো না বলি গো সজনি, যেয়ো না মা আমার, কেন তোরে লান নেহারি মা, একবার দাঁড়া গো হেরি যাহা পাও, তাই লও সকলি ফরাইল, যামিনী পোহাইল সখা হে, কী দিয়ে আমি তুষিব তোমায় সখী, বলো দেখি লো সহে না যাতনা হল না লো হল না সই হা সখী, ও আদরে আরো বাড়ে হৃদয়ের মণি আদরিণী মোর সবরবিতান ৩৩ ৷ কাব্যগীত অলকে কুসম না দিয়ো আজ সবার রঙে রঙ মিশাতে হবে আবার মোরে পাগল করে দিবে কে আমার গোধলি-লগন এল বুঝি কাছে আমার দিন ফরালো আমার বেলা যে যায় সাঁঝ-বেলাতে এ শধে অলস মায়া এই বুঝি মোর ভোরের তারা কে আমারে যেন এনেছে ডাকিয়া খাঁচার পাখি ছিল সোনার খাঁচাটিতে দুঃখ যে তোর নয় রে চিরন্তন ধরা দিয়েছি গো আমি নাই নাই নাই যে বাকি সময়, আমার নিশি না পোহাতে জীবনপ্রদীপ পাখি আমার নীড়ের পাখি প্রাণ চায় চক্ষ না চায় যাত্রী আমি ওরে সময় আমার নাই যে বাকি স্বরবিতান
পাতা:স্বরবিতান সূচীপত্র.djvu/২৩
অবয়ব