কালিদাস উপন্যাস । నశ్రీ শ্নে}রুপে গণ্য হইয় থাকে পুরাণাদির প্রতি লোক সমাজের মহতী শ্রদ্ধ। অাছে ফলতঃ পূৰ্ব্বতন কালের যথার্থ রক্তান্ত এক্ষণে অপ্রাপ্য, কেবল পুরাণের মূল কথা হইতে তখনকার চলিত মত ও লোকচারের বিষয়ে যৎকিঞ্চিং জ্ঞান সংকলন করা যায়। অতএর প্রাচীন বিবরণুের অনুসন্ধানকারীরা অবশু ঐ সকল গ্রন্থকে মহামূল্য বোধ করিতে পারেন । তথাচ ৰিদ্যার্থি ছাত্রগণ তাহাতে প্রায় হস্তক্ষেপ করে ন৷ আর পুরাণ ব্যবসায়ি লোক অর্থাৎ পূৰ্ব্ব স্তন গল্প ও কবিতা পঠই ঘা হাদের উপজীবিকা তদ্ভিন্ন অন্য কেহ প্রায় তাহ পাঠ করে না, পরন্তু কালিদাসের রচনা তদ্রুপ নন্থে উহার রচিত কাব্যাদি গ্রন্থ সাহিত্য বিদ্যার প্রধান অঙ্গ রূপে ধাৰ্য্য হইয়াছে, সকলেই কাব্য ও নাটক বিষয়ে র্তা চার ভাব শক্তি অদ্যপি অতুল্য জ্ঞান করেন এ কারণ ব্যার بحمر Т উলিয়ম জোন্স তাহাকে "হিন্দুদের সেক্সপিয়র রূপী” বলিয়া সমাদর পূর্বক বর্ণনা করিয়াছেন, স্বদেশী বিদেশী সকলেই তঁহার রচিত শকুন্তলা নাটক প্রভৃতির প্রশংসা করিয়া থাকেন এবং তাই ইংরাজি ফ্রেঞ্চ ও জমান ভাষাতে অনুবাদিত হইয়াছে, এতদ্ব্যতীত তিনি বিক্রমোশী, হাস্যার্ণব এবং মালবিকাগ্নিমিত্র নামক গ্রন্থও লিবিয়ছিলেন ও অন্যান্য কাব্য রচনা করিয়া বিদ্যানুরাগ পণ্ডিত ব্যুহের মনোরঞ্জন করিয়াছিলেন, তাম্বার রচিত রঘুবংশ, কুমার সম্ভব, নলোদয়, মেঘদূত, শৃঙ্গার তিলক, , প্রশ্নোত্তরমালা, শ্রুতবোধ, ঋতুসংহার, প্রভৃতি গ্রন্থের মধ্যে যদিও কান কোন স্থলে অশ্লীল দোষ ও ব্যর্থ যমকাদি আছে তথাপি তৎসমুহ পণ্ডিত মাত্রের নিকট আদৃত হয় । কালিদাসের যশ - । তৎকালীন লোকসমাজের মধ্যে সৰ্ব্বত্র ব্যপ্ত হইয়াছিল, ভূরি ভুরি । পণ্ডিত অন্তান্ত রাজ সভায় প্যণ্ডিত্য প্রকাশ পূৰ্ব্বক সকলকে জয় করত মহাগৰ্ব্বে উজ্জয়িনীতে তাদৃক আশায় আগত হইতেন 卤 ミ○ Ç f
