পাতা:স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা (প্রথম খণ্ড).pdf/১১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কর্তব্য কি ? . নারীকে ভগবানের মাতৃভাবের প্রতিমূর্তিরূপে দেখিতে সমর্থ। সেই নারীও ধন্ত, বাহার চক্ষে পুরুষ ভগবানের পিতৃভাবের প্রতীক। সেই সস্তানেরাও ধন্ত, বাহারা তাহাদের পিতামাতাকে পৃথিবীতে প্রকাশিত ভগবানের সত্তাক্ষপে দেখিতে সমর্থ। { উন্নতিলাভের একমাত্র উপায় ; আমাদের হাতে যে কর্তব্য রহিয়াছে, তাহা অনুষ্ঠান করিয়া ধীরে ধীরে শক্তি সঞ্চয় করা এবং ক্রমশঃ অগ্রসর হওয়া, ষে পর্যন্ত না আমরা সেই সর্বোচ্চ অবস্থায় উপনীত হইতে পারি। প্রত্যহ আবোল-তাবোল বকে, এমন একজন অধ্যাপক অপেক্ষ যে মুচি সর্বাপেক্ষ কম সময়ের মধ্যে একজোড়া শক্ত ও স্বন্দর জুতা প্রস্তুত করিয়া দিতে পারে, সেই বড়–অবগু তাহার নিজ ব্যবসায় ও কার্ধের দৃষ্টিতে। ) (এক যুবক সন্ন্যাসী বনে গিয়া বহুকাল ধ্যান-ভজন ও যোগাভ্যাস করিতে লাগিলেন। স্বাদশ বৎসর কঠোর তপস্তার পর একদিন এক বৃক্ষতলে বসিয়া আছেন, এমন সময় তাহার মস্তকে কতকগুলি শুষ্ক পত্র পড়িল । উপরের দিকে চাহিয়া তিনি দেখিলেন, একটি কাক ও একটি বক গাছের উপর লড়াই করিতেছে। ইহাতে র্তাহার অত্যন্ত ক্রোধ হইল। তিনি বলিলেন, ‘কি ? তোরা আমার মাথায় শুষ্ক পত্র ফেলিতে সাহস করিস ? এই কথা বলিয়া ক্রোধে যেমন তাহীদের দিকে চাছিলেন, আমনি তাহার মস্তক হইতে একটি অগ্নিশিখা নির্গত হইয়া পক্ষীগুলিকে ভস্ম করিয়া ফেলিল। ষোগের দ্বারা তাহার এমনই শক্তি হইয়াছিল । তখন র্তাহার বড় আনন্দ হইল, নিজের এইরূপ শক্তির বিকাশে তিনি আনন্দে একরূপ বিহ্বল হইয়া পড়িলেন ; ভাবিলেন, ‘একবার মাত্র দৃষ্টি নিক্ষেপ করিয়া আমি কাক-ৰক ভস্ম করিতে পারি। কিছু পরে ভিক্ষা করিতে র্তাহাকে শহরে যাইতে হইল। একটি গৃহদ্বারে দাড়াইয়া তিনি बलिटणम, ‘या, चांभां८क किहू छिक क्मि ।' छिऊब्र श्हेरठ फेखब्र चांगिण-‘व९ण, একটু অপেক্ষ ৰূর। যোগী যুবক মনে মনে বলিতে লাগিলেন, ‘হতভাগিনি, তোয় এতদূর স্পর্ধা! তুই আমাকে অপেক্ষা করিতে বলিস্ ? এখনও তুই আমার শক্তি জানি না।’ তিনি মনে মনে এইরূপ বলিতেছিলেন ; আবার লেই কণ্ঠধ্বনি শোনা গেল, বৎস! এত অহঙ্কার করিও না, এখানে