পাতা:স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা (প্রথম খণ্ড).pdf/২৬৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

छूठीघ्र अशाब्र প্রাণ অনেকে মনে করেন, প্রাণায়াম শ্বাস-প্রশ্বাসের কোন ব্যাপার, বাস্তবিক তাহা নয়। প্রকৃতপক্ষে শ্বাস-প্রশ্বাসের সহিত ইহার সম্বন্ধ অতি অল্পই। প্রকৃত ●थां*ांग्रांभ-नांथन कब्रिटऊ श्हे८ण अरबकसजि किब्रांब्र यथा निग्रां बांहे८ड হয়, শ্বাস-প্রশ্বাসের ক্রিয় সেগুলির একটি। প্রাণায়ামের অর্থ প্রাণের সংযম । ভারতীয় দার্শনিকগণের মতে সমগ্র জগৎ দুইটি উপাদানে নির্মিত । তাহাদের মধ্যে একটির নাম আকাশ। এই আকাশ একটি সর্বব্যাপী BBBBB BBS B BDD DBB DBBB DDSBBBDD DDD DDD DBD মিশ্রণে উৎপন্ন, তাহাই এই আকাশ হইতে উৎপন্ন হুইয়াছে। এই আকাশই বায়ুরূপে পরিণত হয়, ইহাই তরল পদার্থের রূপ ধারণ করে, ইহাই আবার কঠিনাকার প্রাপ্ত হয় ; এই আকাশই স্বৰ্ষ, পৃথিবী, নক্ষত্র, ধূমকেতু প্রভৃতি রূপে পরিণত হয়। সর্বপ্রাণীর শরীর—পণ্ডশরীর, উদ্ভিদ প্রভৃতি যে-সকল রূপ আমরা দেখিতে পাই, যে-সকল বস্তু আমরা ইন্দ্রিয় দ্বারা অঙ্কুভব করিতে পারি, এমন কি জগতে যে-কোন বস্ত আছে, সে সকলই আকাশ হইতে উৎপন্ন। এই আকাশকে ইন্দ্রিয়ের দ্বারা উপলদ্ধি করিবার উপায় নাই ; ইহা এত স্বল্প যে, ইহা সাধারণের অনুভূতির অতীত। যখন ইহা স্কুল হইয় কোন আকার ধারণ করে, আমরা তখনই ইহাকে অনুভব করিতে পারি। স্বষ্টির আদিতে একমাত্র আকাশই থাকে। আবার কল্পাস্তে সমুদয় কঠিন তরল ও বায়বীয় পদার্থ—সব কিছুই আকাশে লয় প্রাপ্ত হয়। পরবর্তী স্থষ্টি আবার এইরূপে আকাশ হইতে উৎপন্ন হয়। কোন শক্তির প্রভাবে আকাশ এইপ্রকারে জগৎক্কপে পরিণত ছয় ? প্রাণের শক্তিতে। যেমন আকাশ এই জগতের অনন্ত সর্বব্যাপী উপাদান, প্রাণও সেইরূপ এই জগতের অনন্ত সর্বব্যাপী প্রকাশিক শক্তি। কল্পের च्षांजिण्ड ७ व्ष८ख जवहे चांकांt* श्रृंद्रिकांड एग्न, जगं८ङब्र जब श्रृंख्रिहे चांसांद्र थां८१ णब्र गांग्न ? नब्रकटब्र जांबांद्र ७हे थां* श्रेष्ठहे नव लङिब विकां* হয়। এই প্রাণই গতিরূপে প্রকাশ পাইতেছে, এই প্রাণই মাধ্যাকর্ষণ অথবা চৌম্বক শক্তিরূপে প্রকাশ পাইতেছে। এই প্রাণই স্বায়ু-শক্তিপ্রবাহরূপে |