পাতা:স্বামী বিবেকানন্দ (চতুর্থ খণ্ড).djvu/২৯৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কৰ্ম্মব্ৰতের দীক্ষাদান পারিতেন। তিনিও বেশ হচ্ছে’ ‘বাহবা’ প্ৰভৃতি বাক্যে তঁহাদিগকে সৰ্ব্বদা উৎসাহিত কবিতেন। শুদ্ধানন্দ স্বামীর সম্বন্ধে তিনি বলেছিলেন ‘চেষ্টা করলে কালে এ খুব ভাল বক্তা হ’বে ।” তাহাব শিক্ষাব আব্ব একটি বিশেষত্ব এই ছিল যে, যে কেহ তঁাহাব নিকট থাকি তে তাহায়ই মনে হইত যেন সে অসামান্য ব্যক্তি, বিবাট শক্তিৰ আধাব, যত শক্তি বাজ হউক না কেন করিতে সমর্থ। কেহ কৃতকাৰ্য্য হউক বা না হউক, কখনও তাহাব নিকট হইতে প্ৰশংসা ও উৎসাহ ভিন্ন ভৎসনা লাভ কবিতা না । লোক বিচাৰ কবিবার সমষ তিনি দেখিতেন না। কে কতটা কাজ কবিল, দেখিতেন। কাহাল মনেব ভাব কত দৃঢ়। সাধ্যমত চেষ্টা করিলেই তিনি যথেষ্ট বোধ করিতেন । অকৃতকাৰ্য্য হও তাহাতে ক্ষতি নাই, কিন্তু চেষ্টা করা চাইউদ্যম চাই, উৎসাহ চাই । তিনি যেন শিষ্যদেব ডুব জলে ছাড়িয়া দিয ভাবিতেন যে যতটা পারে হাত পা ছুড়িষা সঁাতার শিখুক। সেই সমযে স্বামী সারদানন্দ, তুরীযানন্দ ও নিৰ্ম্মলানন্দের উপর দর্শনাদি অধ্যাপনাব ভার ছিল এবং সকলেই ধ্যানের সময় তাহাদিগের সহিত ঠাকুব ঘরে যাইতেন । কিন্তু কাজকৰ্ম্মের ভার ছেলেদেব হাতে ছিল । স্বামিজীী বলিতেন। “ওদেরও একটু স্বাধীনতা থাকা চাই। ওদেরও দাযিত্ব বোধ হওয়া চাই। না হ’লে এর পর বড় বড় কাজ কৰ্বে কি ক’রে ?” সন্ন্যাসীর জীবন কিরূপ হওয়া উচিত এই সম্বন্ধে স্বামিজী so