পাতা:স্বামী বিবেকানন্দ (চতুর্থ খণ্ড).djvu/৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

कलिकांड्छा ! দান করিতে লাগিলেন । এ সমযে তঁাহার একমুহূৰ্ত্ত বিশ্রামের অবকাশ ছিল না । প্ৰত্যহ কত লোক যে তঁাতার সহিত দেখা করিতে আসিত তাঙ্কার সংখ্যা হয না । তার উপর শত শত পত্র 3 . ਚ ਏ । এই ভাবে এক সপ্তাহ অতীত হইলে অবশেষে ১৮৯৭ সালের ২৮শে ফেব্ৰুধাৰী আসিষা উপস্থিত হইল। এই দিন মহানগরীর অধিবাসীরা একত্ৰ হইটধা। "ঠাকাকে অভিনন্দিত করিবার সঙ্কল্প করিষা ছিলেন । শোভাবাজাবেব বজ’ স্যার রাধাকান্ত দেবের ঘাটায় বিস্তুত প্ৰাঙ্গণে সম্মিলন স্থান নির্দিষ্ট হইয়াছিল । স্বামিজী সেখানে উপস্থিত হইলে সকলে বিশেষ সমাদর সহকারে তঁহাকে সভামধ্যে বসাইলেন। সভায অনেক প্ৰথিতনামা উচ্চপদস্থ ও গণ্যমান্য ব্যক্তি উপস্থিত ছিলেন। বোধ হয় কাছায়াও অভ্যর্থনার জন্য এ নগবীতে এত শিক্ষিত ও সন্ত্রান্ত ব্যক্তি আর কখনও সমবেত হন নাই। উঠানে ও বারান্দায় অনুন পাঁচহাজার লোক জমিয়াছিল । রাজা বিনয়কৃষ্ণ দেব সভাপতির আসন গ্ৰহণ করিয়াছিলেন । তিনি স্বামিজীকে দেখাইয়া বলিলেন “ভারতের জাতীয় জীবনে এই পুরুষসিংহ অতুল কীৰ্ত্তি স্থাপন করিয়াছেন। লক্ষের মধ্যে কাচিৎ একজন এরূপ মহাপুৰুষ দেখিতে পাওয়া যায়।” তারপর তিনি অভিনন্দন পত্র পাঠ করিলেন ও একটি রৌপ্যপাত্রে করিয়া উহা স্বামিজীয় হস্তে প্ৰদান করিলেন । স্বামিজীর আগমনের পূর্বে এদেশের অনেক লোক যেমন তাহার অসাধারণ গুণাবলীতে মুগ্ধ হইয়া তাহার অনুরাগী ও পক্ষপাতী হইয়াছিলেন, অপর কতকগুলি লোক আবার তেমনি ♥ዕbም¢ ፩