পাতা:স্বামী বিবেকানন্দ (চতুর্থ খণ্ড).djvu/৮৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

cशांत्रांक्ष औालन यांशोंम । তিনি সকলেরই সহিত সমভাবে আলাপ করিতেন বটে, কিন্তু তাহার বেশী দৃষ্টি ছিল অবিবাহিত শিক্ষিত যুবকগণের উপর। তাহাদিগকে তিনি অত্যন্ত উৎসাহ দিতেন ও স্নেহ করিতেন, এবং যদিও সময়ে সময়ে তাহাদিগের শারীরিক দৌৰ্ব্বল্য বা অন্য কোন দোষ দেখিলেই ভৎসনা করিতেন, তথাপি তাহাদিগকেই তিনি ভারতের ভবিষ্যৎ ভরসাস্থল বলিযা মনে করিতেন ও সৰ্ব্বদা ত্যাগ বৈরাগ্যের উচ্চাদর্শ তাহাদিগের সম্মুখে স্থাপন করিতেন। তিনি বাল্যবিবাহের অবিমূৰ্য্যকারিত বা যুবকদিগের মধ্যে শ্ৰদ্ধা দীৰ্য্যের অভাব দেখিলে চুপ কবিয থাকিতে পারিতেন না, কঠোর ভাষায় তাহাব প্ৰতিবাদ কবিতেন । তাহার হৃদয়ে নিরস্তুর যে অফুরন্ত প্রেমের উৎস বাহিত সে উৎস সকলের পানে শতমুখে দুটিয়া যাইত। সুতরাং কেহ তাহাৰ তিরস্কারে বিরক্ত হইতেন না। আমেরিকাষ তাহার বেদান্ত প্রচারের কৃতকাৰ্য্যতা শ্ৰবৰ্ণে এ দেশের কতকগুলি বৈষ্ণব ভাবিযাছিলেন বোধ হয় তিনি কৃষ্ণোক্ত ধৰ্ম্মের প্রচারে তাদৃশ মনোযোগ করেন নাই এবং সেইজন্য তঁহার নিন্দ ও তাঙ্কার কাৰ্য্যের অকিঞ্চিৎকরুত্ব প্ৰমাণের চেষ্টা কবিয়াছিলেন । কিন্তু তিনি একদিন কথায় কথায় বলিলেন “বাবাজি, আমি একদিন শ্ৰীকৃষ্ণ সম্বন্ধে আমেরিকায় এক বক্তৃতা দিই। তাঁহাতে এত ফল হয়েছিল যে এক অভুল সৌন্দৰ্য্য ও সম্পত্তির অধিকারিণী যুবতী সৰ্ব্বস্ব ত্যাগ করিয়া এক নির্জন দ্বীপে কৃষ্ণচিন্তায় জীবনের অবশিষ্টাংশ যাপন ঋরিতে আরম্ভ করিয়াছিলেনী।” “ত্যাগ সম্বন্ধে তিনি একদিন বলিয়া w