পাতা:স্বামী বিবেকানন্দ (চতুর্থ খণ্ড).djvu/৯৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্বামী বিবেকানন্দ । সভ্যসমাজে কেবল বাদেব মূল বিষযেব প্রতিই সকলেব লক্ষ্য থাকে, ভাষাবি দোষ বা ব্যাকবণগত ক্ৰটিীব প্ৰতি কেহ কোনরূপ কটাক্ষ কবেন না। কাৰণ উহা শিষ্টাচাব সম্মত নহে। আমাদের দেশে কিন্তু এ সব তুচ্ছ বিষযা নিযে খুব কচকচি হয়। স্বামিজীব শুরু দাতাবা তাহাকে কিরূপ আত্মবিক ভালবাসিখিত ঘটনাটি হইতে পাঠক তাহাব পবিচষ্য পাইবেন। বিচাবে নিযুক্ত ছিলেন স্বামী বামকৃষ্ণানন্দ পার্শ্বেব একটি ঘরে বসিযা একাগ্ৰচিত্তে ক্ৰমাগত জপ কলিতেছিলেন, শেষে জানিতে পাবা গেল স্বামিজী যাহাতে জযলাভ কবেন তজ্জন্য তিনি ঠাকুবেব পাদপদ্মে প্রার্থনা কবিতেছিলেন। আব একদিন প্ৰিযনাথ সিংহেব সহিত দুইজন ভদ্রলোক স্বামিজীব নিকট “প্ৰাণাযাম” সম্বন্ধে কতকগুলি জিজ্ঞাস্য বিষযেব। সমাধান জন্য আসিযাছিলেন। স্বামিজীকৃত ‘বাজযোগ” নামক গ্ৰন্থ পাঠাবধি কী সকল প্রশ্ন তাহাদিগেব মনে উদিত হইষাছিল। তঁহাদের মধ্যে একজন স্বামিজীব সহপাঠী ছিলেন। অন্যান্য কয়েকজন লোকোব কয়েকটি প্রশ্লেব উত্তাব দেওযা শেষ হইলে স্বামিজী জিজ্ঞাসিত না হইযই স্বযং প্রাণাযামেব কথা উত্থাপন করিলেন এবং বেলা তিনটা হইতে সন্ধ্যা সাতটা পৰ্য্যন্ত ক্রমাগত প্ৰাণায়াম সম্বন্ধে নানা কথা বলিলেন। তিনি এমন বিশদ কবিয়া বিষযটি বুঝাইলেন যে যাহাব মনে যে কিছু সন্দোিক্ত ছিল সকল সন্দেহ ভঞ্জন হইল ও আব্ব কোন জিজ্ঞাস্য বহিল না। সকলেই বুঝিলেন এগুলি পুথিগত বিদ্যা মহে কিন্তু অনুভূতিব ফল। আব তিনি যাহা বুঝাইলেন তাহাব অতি সামান্য অংশই তাহাব গ্রন্থে ዓ a 8