পাতা:স্বাস্থ্য-সোপান - শ্রীপতিচরণ সরকার.pdf/১১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিসুচিকা । ওলাউঠা নিৰ্দয়ারূপে মনুষ্যের প্রাণ হরণ করিয়া থাকে । ৰৎসর বৎসর কত শত লোক যে, ইহার বিকট কবলে পতিত श्शे८ 5८छ, ङाश्। उन्मिएका दिग्नि ऊ श्शे65 झुन्न । ইহা জীবাণুজাত, সংক্রামক এবং মারাত্মক পীড়া। এই জীবাণু দেখিতে প্ৰায় কমার (,) মত ; এজন্য, ইহাদিগকে কমা-ব্যাসিলাই বলে। এই জীবাণুর মূল উৎপত্তি-স্থান আমাদের মলমূত্ৰদূষিত ভূমি। ইহা ক্ৰমশঃ জল, দুধ প্ৰভৃতি পানীয় পদার্থে, এবং বহুবিধ খাদ্যের সহিত মিলিত হািতয়া উদর মধ্যে প্ৰবেশ করিয়া, ংহার-মুৰ্ত্তিতে কোটি কোটি জীবাণু হইয়া রোগ উৎপন্ন করে। এগ রোগের জীবাণু, আমাদের উদর মধ্যে প্রবেশ করিয়া সচরাচর তিন দিন মধ্যে, এবং কখন কখন দশ দিন মধ্যে, তথায় কোটী কোটা সংখ্যায় বৃদ্ধি হইয়া রোগমুক্তি ধারণ করে, অর্থাৎ ( কলেরার বিষ, উদারমধ্যে প্ৰবেশ করিয়া ) তিন হইতে দশ দিনের মধ্যে রোগ উৎপন্ন করে । এই ব্যাধি বার মাস আমাদের দেশের এক স্থানে না এক স্থানে বিরাজমান রহিয়াছে। গ্রীষ্মকালে ইহার প্রকোপ অধিক হইয়া থাকে। তীর্থক্ষেত্রে ও মেলায়, যখন সহস্ৰ সহস্ৰ লোক এক স্থানে আগমন করে, তখন তথায় ইহা অপ্ৰতিহত হইয়া পূর্ণ প্ৰকোপ প্ৰকাশ করিয়া থাকে । এই রোগের বিষ রোগীর মল, মূত্ৰ, ঘৰ্ম্ম, বান্ত পদার্থ ইত্যাদি।