পাতা:হজরত মহম্মদের জীবন-চরিত ও ধর্ম্মনীতি.pdf/১০২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

We হজরত মহম্মদের জীবন চরিত ও ধৰ্ম্মনীতি । polyphhhhh PyithiwuMA DDD BuD DB BDDD uBB BDDBDBB DDBDDBB BYBB DDDBD ( হজরত এব্রাহিম)। পৌত্তলিকদিগকে একমাত্র খোদাতায়ালার অস্তিত্বে ৰিশ্বাস স্থাপন করাইবার জন্য বিশেষ চেষ্টা করিয়া ও বিফলমনোরথ হন, এবং তিনি উক্ত স্থান পরিত্যাগপূর্বক নানা দেশ পরিভ্রমণের পর কারণ পৰ্ব্বতের উপত্যকায় আসিয়া উপনীত হন, তথায় তিনি স্বীয় পুত্ৰ হজরত ইস্মাইলের সাহায্যে এক মাত্র খোদাতায়ালার উপাসনার জন্য ছাদ শূন্য চারি প্রাচীরবিশিষ্ট একটী গৃহ নিৰ্ম্মাণ করেন। সেই গৃহের নিৰ্ম্মাণ কাৰ্য্য শেষ হইয়া গেলে তিনি খোদাতায়ালার নিকট নিম্নলিখিতভাবে প্রার্থনা করেন।-“হে বিশ্বপালক ! তোমাকে স্মরণ করিবার জন্য এই বারিDD DBDiBDB BDB BD DBBBDD DBBu DBBDBDB S g DBDDD সমৃদ্ধিশালী জনপদে পরিণত করিতে তোমার এক শুভদৃষ্টিই যথেষ্ট ৬ আদি কেবল তোমারই জন্য এই চারি প্রাচীর নিৰ্ম্মাণ করিলাম। তুমি ইহা গ্ৰহণ কর, এবং আমার পুত্ৰগণকে তোমায় আরাধনা করিবার শক্তি দা ও আর এই বংশে এমন একজনকে প্রেরণ করা, যিনি সকলকে তোমার দিকে আহবান করেন এবং ঠাহার অন্তর পবিত্র করতঃ জ্যোতিঃতে পুৰ্ণ করিও ।” খোদাতায়ালা তাহার এই প্রার্থনা গ্ৰহণ কৱিয়ছিলেন । হজরত এব্ৰাহিমের পরে হজরত ইস্মাইলের বংশীয়গণ ক্ৰমে ক্ৰমে প্রকৃত সৌভাগ্যশালী হইয়া উঠিলেন । হেজাজের মধ্যে নানা স্থানে তাহারা বসবাস আরম্ভ করিলেন। ঐ চারি প্রাচীরবিশিষ্ট উপাসনা গৃহের নাম,“‘বয়স্তেইল” অর্থাৎ খোদার ঘর রাখা হইয়াছিল । কিন্তু কাল চক্ৰেয় পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে অৱস্থ অধিবাসিন্দিৰ্শোয় প্ৰকৃত জ্ঞান পৌত্তলিকতার অন্তরালে লুকাদিত হইয়া গেল। তখন সেই একমাত্ৰ নিরাকার খোবার ঘর বহু পুত্তলিকার, ঘরে পরিণত হইল। অখাদ্য