পাতা:হজরত মহম্মদের জীবন-চরিত ও ধর্ম্মনীতি.pdf/১২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

LLL AA EAAtALALTEEHS S S A S T q q AALL LeSES LAML S A par a si a "r ** سب ar li · pi. عه می با هیپها به جا بیسم یا "اسخ به گ F ATA ET LS S LTS MeMSLAL SLSLMSAA LLLLL T S AAAA যাবত ক্রয় বিক্রয় করিয়া বিস্তর লাভবান হইত। কবিগণ কবিতা আবৃত্তি করিয়া ঐখানেই ঊৰ্তাহাদের পিসাের জমাইয়া লইতেন। এই বাজারে যাহার কবিতা শ্রেষ্ঠ বলিয়া মনোনীত হইত, সমগ্ৰ আরবে তঁহারই কবিতার জয় ঢাক্কা বাজিয়া উঠিত, এখানে যাহার কবিতা গৃহীত হইত না, তিনি কবি সমাজে মাথা তুলিতে পারিতেন না। কবিদের করুণ রসাত্মক কবিতা শ্ৰবণ করিয়া জনমণ্ডলী ভক্তিভরে চক্ষের জল ফেলিত, আবার কোন কোন কবির কবিতায় আদিরসের ছড়াছড়িতে যুবক দল মাতিয়া উঠিত । কোন স্থানে দলে দলে মিসর ও পারস্য সুন্দরীগণ কোকিলিকণ্ঠে সুমধুর সুরে গান করিতে করিতে আরব যুবকদিগের তাম্বুর নিকটে নাচিয়া নাচিয়া তাহদের যথাসৰ্ব্বস্ব প্ৰকাশ্যভাবে লুঠিয়া লাইত , " যুবকেরা তাহদের পদ প্ৰসাদ গ্ৰহণ করিয়া চরিতার্থ হইত । কিন্তু আরবেরা এমনহ কলহপ্ৰিয় ছিল যে, এই আমোদ প্ৰমোদের বাজারেও শোণিত স্রোত প্রবাহিত করিত । হজরত মহম্মদের বাল্যকালে “ফেজার” নামে অভিহিত চারিটি ভয়ানক যুদ্ধ এই মেলাতেই সংঘটিত হয়। এই যুদ্ধ চারিটিতে “কোরেশ” ও “বনি কেনানী” এক দিকে আর “বনি হাওয়াজেন” অপর দিকে ছিল । প্ৰথম সুদ্ধের কারণ এই যে, বদর-বেনমায়ািসর-গফফারী নামক একজন আরব বীর এই বাজারে আপনি আত্মীয় স্বজনগণকে আহবান করিয়া একটী সভা করে এবং সেই সভায় সে গর্বিত ভাষায় নিজের বংশ। বলার গুণকীৰ্ত্তন করিতে করিতে উত্তেজিত হইয়া উঠিয়া “আমিই আরবের মধ্যে সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ” বলিয়া নিজের একখানি পা বাড়াইয়া দিয়া বলিল, “আমার শ্ৰেষ্ঠত্ব সম্বন্ধে কাহারও সুন্দেহ থাকিলে, সে যেন আমার সম্মুখে আসিয়া আমার এই প্রসারিত পদে তরবারি প্রহার কয়ে ” “বন্দরের এইরূপ অহম্মক্ষতা, আত্মম্ভরিতা ও ক্ষুন্নাত্মগৌরব শ্রবণ ‘করিয়া অঙ্ক বংশীয় একটী যুবকের শোণিত উষ্ণ হইয়া উঠিল এবং সে