RGtV» হজরত মহম্মদের জীবনচরিত ও ধৰ্ম্মনীতি । LLL LL MTS MAe eSLeLeeLLLLL LL eeeSE LuSukS SLLS keAAE TTEeee ASMMM TeeSLLL ATS L ELM LS EAAA eLeSS ML eeSLSLLLLSLLAiLLeAeLeLLLLL LLSLS SASLLL LL AAALLLLLLLS SeSLSLLEE EEe L S M ASALe eL AAEA AA EEAE ES LeeLeL LAee S eAAS -ሣኦጋሞኻሕዳዞሳ.....ዏ •ዳ*ኑ ዖዓ ቐ নিকট আগমন করেন এবং ক্ষণকাল তাহার সহিত কথোপকথনের পর তঁাহারা গৃহে প্ৰত্যাগমন করিলে, আত্মীয়স্বজনগণকে ও আমার পিতাকে জিজ্ঞাসা করিলেন, ‘ইনিই কি তিনি অর্থাৎ ইনিই কি শাস্ত্ৰোল্লিখিত শেষ ধৰ্ম্ম-প্রচারক ” তিনি উত্তর করিলেন, ‘হা ।” হিজরতের আবির্ভাবের বিষয় আমাদের ( ইহুদীদিগের ) মধ্যে এতদূর প্রচলিত ছিল যে, “আবালবৃদ্ধ পৰ্য্যন্ত র্তাহার আগমন প্ৰতীক্ষা করিত ! বুদ্ধগণ মৃত্যুকালে স্বকীয় সন্তানদিগকে বলিয়া যাইতেন যে, “আমরা ত শেষ ধৰ্ম্ম-প্রচারককে দেখিতে পাইলাম না, তোমরা বোধ হয়, দেখিতে পাইবে।” এক্ষণে হজরতের আগমনে সকলেই ‘তাঁহাকে শেষ ধৰ্ম্মপ্রচারক বলিয়া বিশ্বাস করিল, কিন্তু ঈর্ষাবশতঃ অনেকে তঁহার ধৰ্ম্ম গ্ৰহণ করে নাই । তৎপরে আমার আত্মীয়গণ আউস ও খজরজ বংশের এক দলের সহিত মিলিত হইয়া হজরতের বিপক্ষতাচরণ করিতে ढनव्ताि ” এই সময়ে মদিনাস্থ খৃষ্টধৰ্ম্মাবলম্বিগণের মধ্যে অনেকে ইসলামধৰ্ম্ম গ্ৰহণ করিল, কেবল কতকগুলি ইহুদী তাহার প্রধান শত্ৰ হইয়া উঠিয়াছিল। duhura u uplja আজানের ( ১ ) প্রত্যাদেশ । নামাজের সময় উপস্থিত হইলে, শিষ্যগণকে উপাসনাৰ্থ আহবান করিবার উপায় নিৰ্দ্ধারণ করিতে হজরত মহম্মদ মহাভাবিত হইলেন । এক দিন তিনি শিষ্যদিগকে আহবান করিয়া আজানের একটি সুবিধা LSLCLCC LSL S M LSS S LLTTLL S Me A M LGL LHHL LMLALAS S S LqLL # oa J" mĩ =#oogl" ܡܫܝܫܫܫ ܝܫ ry baswyfyrwyr ysglyph, rydy'r plwyf ychwy S0S SSBDK DBLBY LDB KBDD YBYSKS DDD S
