পাতা:হজরত মহম্মদের জীবন-চরিত ও ধর্ম্মনীতি.pdf/৩০৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

RV8 হজরত মহম্মদের জীবনচরিত ও ধৰ্ম্মনীতি । SAMTLALSLSeLeLeLeeLSeLeL LMSuMLMLeMe LES eMe eLTTL LeSeLeSLA A LSLAeLSLALe LLLLLLLASLLM eiLTLTLALLAeAeMALMLL TLSeeMe *** FA'AAF SLLLTELTTL TATAALLL SeL LeLLTALAeLLLLLS L STLSAALLLLeeeL LLLLLLLLS দিলে ও তাহ ফলশালী হইলে আর ৪০ অয়কিয়া স্বর্ণমুদ্র দিতে পারিলে দাসত্বশৃঙ্খল হইতে মুক্ত হইতে পারিব । ইহা হজরতকে জ্ঞাত করাইলে, তিনি শিষ্যমণ্ডলীর দ্বারা তিন শত খোম্মাবৃক্ষের চারা আনাইয়া আমাকে দিলেন । প্ৰভু চারাগুলি রোপণ করিবার স্থান নির্দিষ্ট করিয়া দিলে হজরত মহম্মদ স্বয়ং গিয়া তাহা রোপণ করিয়া দেন, কেবল একটি গাছ ওমর বেন-খেত্তিাব রোপণ করিয়াছিলেন। এক বৎসর পরে সকল বৃক্ষই ফলশালী হইল, কে বল ওমরের রোপিত গাছটাতে ফল হয় নাই, তজন্ত হজরত তাহা তুলিয়া ফেলিয়া স্বহস্তে তথায় একটি গাছ রোপণ করিয়া দিলেন, অচিরকাল মধ্যেই তাহ ফলশালী হইল। আর জয়লব্ধ দ্রব্যের মধ্য হইতে একখণ্ড স্বৰ্ণ আমাকে দিলেন, যদিও তাহা ও জনে অল্প ছিল, তথাপি হজরত বলেন, ইহা ওজন করিলে ৪• অয়কিয়া হইবে । আমি প্রভুর নিকট সেই স্বর্ণখণ্ডখানি দিলাম ; uu DDY BDBBBSDBDS SDDDS SDD DDBBDDDD DDDS DBBDB তিনশত খোম্মাবৃক্ষ ফলবান হইয়াছে দেখিয়া তিনি আমাকে দাসত্ব হইতে भूख कब्रिघ्र। निष्ठान । “আমি সেই সময় হইতে প্ৰত্যেক যুদ্ধে উপস্থিত থাকি তাম এবং হজরতের মৃত্যুর পর অনেক যুদ্ধে বীরত্বের পরিচয় দিয়াছিলাম। অবশেৰে ওমর-বেন-খোত্তাবের খেলাফত সময়ে পারতের শাসনকর্তৃত্ব পদে নিযুক্ত হইয়া মদায়েন রাজধানীতে জীবনের অবশিষ্ট কাল অতিবাহিত করিয়াছিলাম।” কেহ বলেন, ৩৬০ বৎসর, কেহ বলেন, ২৫ ০ বৎসর বয়ঃক্রম কালে সোলেমান ফারছিী মানবলীলা সম্বরণ করেন।