পাতা:হজরত মহম্মদের জীবন-চরিত ও ধর্ম্মনীতি.pdf/৪৭৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪৩০ হিজরত মহম্মদের জীবনচরিত ও ধৰ্ম্মনীতি । خJچیکیپلینگ শক্ৰাদিগকে আক্রমণ করিতে বলিলেন । তাহাতে শক্ৰগণ পরাজিত হইল । * ইহার বিষয় কোরাণ শরিফের ৯ম সুরার ২৬ আয়তে এইরূপ উক্ত হইয়াছে, “অতঃপর খোদাতায়ালা তাহার প্রেরিত পুরুষের প্ৰতি ও বিশ্বাসীদিগের প্রতি আপন সাস্তুনা প্রেরণ করিলেন ও সৈন্য পাঠাইলেন, তোমরা তাহা দেখা নাই এবং কাফেরদিগকে শাস্তিদান করিলেন, খোদাদ্রোহীদিগের ইহাই বিনিময়।” এই সুদ্ধে শত্রু পক্ষীয় ৭০ জন। আর মুসলমানদিগের ৪ জন লোক হত হইয়াছিল । যুদ্ধাবসানে শক্রগণের মধ্যে অনেক লোক মুসলমান হইল ; এবং অবশিষ্ট শত্রুগণ পলায়ন করিল। তাহদের মধ্যে মালেক একদল সৈন্য সঙ্গে লইয়া তায়েফে আমাশয় গ্রহণ করিল । পাঠকবর্গ অবগত আছেন যে, হজরত মহম্মদ এই ঘটনার ৮/৯ বৎসর পূৰ্ব্বে একবার এই ভায়েফে ধৰ্ম্ম প্রচার করিতে আসিয়াছিলেন । সেই সময়ে তথাকার অধিবাসিগণ তাহাকে নানাপ্রকার অবমাননা করিয়া তাড়াইয়া দিয়াছিল । একদল শক্ৰ তথাকার বা শুনে নখলা নামক স্থানে আশ্ৰয় গ্ৰহণ করিল, অবশিষ্ট শত্রুর আওতাস উপত্যকোপরি স্ব স্ব দ্রব্যাদি রক্ষা করিতে গমন করিলা । যুদ্ধকালে একস্থানে গোলযোগ উপস্থিত হওয়াতে হজরত মহম্মদ তথায় গিয়া উপস্থিত হন এবং দেখেন যে, খালেদ একটী স্ত্রীলোককে বধ করিয়াছে। হজরত তাহ দর্শন করিয়া দুঃখিত হইলেন এবং মহাবীর খালেদকে বলিলেন, ‘যুদ্ধের সময় স্ট্রীলোক ও বালক বালিকা বধ করা নিষিদ্ধ ।” তৎপরে তিনি ঐ হত্যাকাণ্ডের জন্য আল্লাহতায়ালার টিকট ক্ষমা প্রার্থনা করিয়াছিলেন । অনন্তর হজরত মহম্মদ, আবু আমের BDDBB BD JYD DDBDBBDS পরি শত্রুদিগকে অ্যাক্রমণার্থ প্রেরণ করেন। কিন্তু তথায় আৰু আমের -al mulum. ܦܩܚܩܡܩܝܚܬܐܒ العسط --*pany r- қты — •= --- Hr irqimplimgNopilullngq Purnarikilpailuhur AhluWallbilgail

  • এখানে হেশাম, ৮a৬ পৃঃ; এবাৰে অল-আসির ২য় খণ্ড ২ • •,২০১ পৃঃ ।