সপ্তদশ পরিচ্ছেদ । ○も● AAAAAAAAraa, “প্রেরিত মহাপুরুষ আপনাকে এমাম হইয়া সকলকে লইয়া নামাজ পড়িতে অনুমতি দিয়াছেন।” ইহা শুনিয়া হজরত আবুবকর দুঃখিত হইলেন এবং অন্যান্ত শিষ্যগণ ক্ৰন্দন করিতে লাগিলেন। হজরত সেই ক্ৰন্দন ধ্বনি শ্ৰবণ করিয়া বিবি ফাতেমাকে জিজ্ঞাসা করিলেন, ‘ফাতেমা ! কি জন্য লোকে ক্ৰন্দন করিতেছে ?” বিবি ফাতেমা বলিলেন, “আপনাকে মসজেদে দেখিতে না পাইয়া ক্ৰন্দন করিতেছে।” ইহা শ্ৰবণে তিনি হজরত আলি ও ফজলকে ডাকিলেন। তিনি তঁহাদের স্কন্ধোপরি ভর দিয়া মসজিদে গেলেন এবং হজরত আবুবকরের পশ্চাতে বসিয়া নামাজ পড়িলেন। হজরত আবুবকর এমামের কাৰ্য্য করিলেন । নামাজ পড়া শেষ হইলে, তিনি সমবেত মুসলমানমণ্ডলীকে আহবান করিয়া বললেন, “মুসলমানগণ ! LLLLDD LLDBBBLD EEEgBKLLDDB DOBBDDDBBK BBBDDS DBDLYLg কেন ক্ৰন্দন করিতেছি ? আমার পূর্বে কি কোন ধৰ্ম্মপ্রচারক চিরকাল LDBDB SBTBOS SDDD S DDBDS DDD DDD YY SDS DB YBBD তোমাদিগকে ত্যাগ করিব না ? খোদাতালার ইচ্ছানুযায়ী সকল কাৰ্য্যই সম্পন্ন হয় এবং নিৰ্দিষ্ট সময়ে সকল জীবজন্তুই পঞ্চােত্ব প্ৰাপ্ত হয়, ফলতঃ যাহা কোন প্রকারেই পরিবৰ্ত্তিত হয় না ; এমন কাৰ্য্যের TZ BBLBYYS ED gBYL SDBD DSS S DD DBDBD Y DBBDDD শ্ৰবণ করিয়া তোমাদের নিকট আসিয়াছি এবং আমার শেষ উপদেশ এই-“তোমরা একত্রিত হইয়া দলবদ্ধ থাকিও, পরস্পরকে ভাল বাসিও, সন্মান করিও এবং শত্ৰুহন্ত হইতে রক্ষা করিও। তোমরা ধৰ্ম্মপ্রচারে রত থাকিও এবং দৃঢ় বিশ্বস্ততাসূত্রে আবদ্ধ থাকিয়া ধৰ্ম্ম কাৰ্য্যাদি সম্পন্ন করিও । নিশ্চয় জানিও যে, মানবগণ কেবল ইহার সাহায্যেই উন্নতিশীল হইতে পারে, এতদ্ভিন্ন ধবংস প্রাপ্ত হয় । আমি বিশ্ববিধাতার আদেশে তোমাদের পূর্বে চলিয়া যাইব এবং তোমরাও আমার পশ্চাদ
