পাতা:হজরত মহম্মদের জীবন-চরিত ও ধর্ম্মনীতি.pdf/৬৮৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬৪২ হিজরত মহম্মদের জীবনচরিত ও ধৰ্ম্মনীতি । পুনরায় মানবকে সংসর্গের আতিশর্য্যতা হইতে নিবারণ জম্ভ-যাহা সকল সময়ে মন্দ এবং সময়ে সময়ে অনিষ্টোৎপাদক- এব* যে পরিমাণে স্ত্রী সংসর্গে সৃষ্টিকৰ্ত্তার উদ্দেশ্য সংসাধিত হইতে পারে, সেই পরিমাণে স্ত্রী সংসৰ্গ করা সৃষ্টিকৰ্ত্তার অভিপ্রেতি আর প্রকৃত আবশ্যকতা ব্যতীত একাধিক স্ত্রীগ্রহণে বিরত থাকা সম্বন্ধে নানাপ্রকার দৃঢ় বন্ধন ও সামাজিক নিয়মসমূহ স্থাপিত হইয়াছে - যেমন স্বত্ব, সুযোগ, ভালবাসা ও প্ৰণয় সকল স্ত্রীর মধ্যে সমভাবে বিদ্যমান থাকা বিশেষ আবশ্যক, নচেৎ অধৰ্ম্ম(১) { বহু বিবাহের এই সকল কঠোর নিয়ম প্ৰকৃত ধৰ্ম্মপরায়ণ লোক দিগকে বহুবিবাহ হইতে দূরে রাখে, কেননা তঁাচারা যখন বহুবিবাহের ফল উপভোগ করতে অভিলাষী হন, তখনই আবার উচ্চার কঠোর নিয়মবলী সুন্দরীরূপে কাৰ্য্যে পরিণত করা বড় কঠিন মনে করিয়া তাহা হইতে নিবৃত্ত হন । বাস্তবিকই বহুবিবাহ প্ৰথা লম্পটদিগের বিশেষ সুখোৎপাদনকারী আর পাশববৃত্তি চরিতার্থ করাই যাহাঁদের জীবনের মুখ্য উদ্দেশ্য, DBDDBYBD uBBD DD BDBBDDB KBB DDBBBD DDDD LDBuDBS SYKSS SDBY সেই পরম উপকার বহুবিবাহ প্রথার যাহারা অসদ্ব্যবহার করে, তাহদিগকে অবশ্যই মানব অন্তরের প্রধান অন্বেষণকারী সেই সৰ্ব্বজ্ঞ সৃষ্টিকৰ্ত্তার নিকট দায়ী ঠাইতে হইবে । তৃতীয়তঃ-যখন আমরা এই বিষয়টা ধৰ্ম্মসম্বন্ধে বিচার করিতে যাই, তখন দেখিতে পাই যে, মুসায়ী ও ঈসায়ী ধৰ্ম্মে ইহার কোনরূপ নিষেধবাণী নাই । ইসলামধৰ্ম্ম ব্যতীত এই পৃথিবীতে বর্তমান সময়ে কেবলমাত্র এই দুইটী ধৰ্ম্মহ খোদাতালার প্রেরিতধৰ্ম্ম বলিয়া অভিহিত । বহুবিবাহের (১) কোরাণ শরিফে উক্ত হইয়াছে -“যদি আশঙ্কা করা যে, অনাখাদিগের প্রতি দুষ্ঠায় ব্যবহার করিতে পরিবে না, তবে তোমাদের যেরূপ অভিরুচি তদনুসারে দুই তিন ও চারি নারীর পাধিগ্ৰহণ করিতে পার, পরস্তু; যদি আশঙ্কা কর, সকলের કારિક স্থায় ব্যবহার করিতে পরিবে না, তবে এক নারীকে বিবাহ কৱিবে ।” kalahuling LLSSTCM MLGLGSLSLMALLTLSLLLSLLSLL GMLSSLLLLrLG LGSLSLSLLTS LMS