পাতা:হত্যা রহস্য - পাঁচকড়ি দে.pdf/১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

... 8 कृङा-दश्रु7) নগেন্দ্রনাথ বাবুর ধারণা ; সেজন্য তিনি প্ৰাকৃত ঘটনা ও বিবিধ মনুষ্যচরিত্র দেখিবার জন্য সর্বদা ব্যগ্ৰ । প্রত্যহ অতি প্ৰত্যুষে উঠিয়া তিনি লিখিতে আরম্ভ করেন-প্ৰায় বেলা এগারটা পৰ্যন্ত । তাহার পর মধ্যাহ্নে বিশ্রামকালে পুস্তক ও সংবাদপত্রাব্দ পাঠ করেন। অপরাফুটা বন্ধুদিগের সহিত হাস্ত-কৌতুকে BB DBBS S S BDTLL BDDDDD DBDBDD DS S S BtD DB KBD তাহার লৌকিক উপন্যাসের উপাদান সংগ্ৰহ করিবার জন্য তিনি একাকী নগর-সমুদ্রের মধ্যে ঘুরিয়া বেড়ান। রাত্রিকালে যাহা সংগৃহীত হয়, তাহার অধিকাংশই চিত্তোত্তেজক । ঘটনা-বিন্যাস একাধারে বাস্তব ও চিত্তোত্তেজক হওয়ায় তাহার উপন্যাস অত্যন্ত হৃদয়গ্ৰাহী হইয়া উঠে। - আজও তিনি এই উদ্দেশ্যে নৈশভ্ৰমণে বহির্গত হইয়াছেন । প্ৰায় রাত্ৰি বারটার সময়ে তিনি কলিকাতার বড়বাজারের মধ্যস্থ বাশতৈলা গলির ভিতর দিয়া যাইতেছিলেন । এবং আশে পাশের দোকানদার ও পথিকগণকে বিশেষরূপে পৰ্য্যবেক্ষণ করিতেছিলেন । তখন প্ৰায় সমস্ত দোকানই বন্ধ হইয়াছে। যে দুই-চারিখানি খোলা ছিল, তাহাও দোবানদারগণ বন্ধ করিতেছিল। পথেও লোক-চলাচল কম হইয়া আসিয়াছিল । এই সময়ে নগেন্দ্রনাথের দৃষ্টি এক ব্যক্তিব উপরে পড়িল। সেই ব্যক্তির বেশ ভূষায় একটু বিশেষত্ব ছিল বলিয়াই নগেন্দ্রনাথের দৃষ্টি তাহার উপর আকৃষ্ট হইল । লোকটির বেশ সাধারণ দ্বারবানের ন্যায়। মাথায় একটা বড় পাগড়ী, গায়ে একটা আংরেখা। মুখে খুব বড় ঝাঁকুড়া দাড়ী। দাড়ীটা ভাল করিয়া দেখিলে পরচুলা বলিয়া বোধ হয়। লোকটির বয়সও অনেক, ষাট বৎসরের কম নহে । তাহার বেশি।