পাতা:হত্যা রহস্য - পাঁচকড়ি দে.pdf/২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তৃতীয় পরিচ্ছেদ তখন নগেন্দ্রনাথ ও সেই কোচুমান দ্রুতপদে গলির মুখে আসিয়া ‘পাহারাওয়ালা পাহারাওয়াল,” বলিয়া চীৎকার করিতে লাগিলেন। সত্বর দুই দিক ঠাইতে দুইজন পাহারাওয়ালা ছুটিয়া আসিল । এ সকল ব্যাপারে যাত হয়, তাহাই হইল। একজন লাস এবং নগেন্দ্ৰনাথ ও কোচুম্যানের পাহারায় রহিল। আর একজন থানায় সংবাদ দিতে ছুটিল। ' অৰ্দ্ধ ঘটিকার মধ্যেই ইনস্পেক্টর প্রভৃতি অনেক পুলিস-কৰ্ম্মচারী উপস্থিত হইলেন। লাস লইয়া তাহারা থানায় চলিলেন ; নগেন্দ্ৰনাথ ও কোত্ম্যানকেও থানায় যাইতে বাধ্য হইতে হইল। সেখানে তাহাদের নাম ঠিকানা লইয়া ছাড়িয়া দেওয়া হইল। রাত্রিশেষে নগেন্দ্ৰনাথ গৃহে ফিরিলেন । রাত্রির ঘটনায় তাহার নিদ্রা হইল না। তিনি ভাবিলেন, “যেমন করিয়া হয় কে এই লোকটিকে খুন করিয়াছে, তাহা অনুসন্ধান করিব। ইহাতে আমার উপন্যাস লিখিবার পক্ষে সুবিধা হইবে।” পরদিন সকালে তিনি নিজের বহিৰ্ব্বাটীতে বসিয়া এই বিষয় লইয়াই মনে মনে আলোচনা করিতেছিলেন । এমন সময়ে এক ব্যক্তি সেখানে উপস্থিত হইলেন । তঁহার বয়স প্রায় চল্লিশ বৎসর হইবে। দেখিলেই বোধ হয়, শরীরে