পাতা:হত্যা রহস্য - পাঁচকড়ি দে.pdf/৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

88 ङ्ङा-द्वाङ्मा ললিতা প্ৰসাদ বলিলেন, “আপনি এ টিকিট কোথায় পাইলেন ?” অক্ষয়কুমার বলিলেন, “হুজুরীমল বাবুর পকেটের মধ্যেই পাইয়াছি। তিনি সেইদিন সকাল বেল টিকিট দুইখানি কিনিয়াছিলেন। যাইবার সময়ে আর টিকিট কিনিবার হাঙ্গামা রাখেন নাই। ইহাতেই বোঝা যায়, তিনি গোপনে যাইবার মৎলব করিয়াছিলেন। তাহার উপর দুইখানা টিকিট—সুতরাং একাকী যাইতেছিলেন না,-আর একজনের সঙ্গে যাইবার কথা ছিল। সেটি একটি স্ত্রীলোক-সম্ভবতঃ সে-ই অনেক রাত্রে তাহার সঙ্গে দেখা করিত। খুন না হইলে দুইজনে ছদ্মবেশে বোম্বে পলাইতেন। বুঝিলেন, কেন জিজ্ঞাসা করিতেছিলাম, আপনাদের গদীর অবস্থা কেমন ?” এই সকল কথায় ললিতা প্ৰসাদ বিস্মিত হইয়া স্তম্ভিতভাবে দণ্ডায়মান ছিলেন। কেবলমাত্ৰ বলিলেন, “কেন ?” অক্ষয়কুমার বলিলেন, “কারণ মাঠেই পড়িয়া আছে—যদি আপনাদের গদীর বা হুজুরীমল বাবুর অবস্থার ভিতরে ভিতরে গোল না ঘটিত, তাহা হইলে তিনি এইরূপভাবে সরিয়া যাইবার চেষ্টা পাইতেন না । টাকার সহায়তা থাকিলে অনেক কাজ কলিকাতায় বসিয়া করা যাইতে

  • द्ध।” r

এই সময়ে ব্যস্ত-সমস্ত হইয়া এক ব্যক্তি সেই গৃহে প্ৰবিষ্ট হইয়া বলিলেন, “কই-ললিতা প্ৰসাদ বাবু কই ?” সকলে চমকিত হইয়া ফিরিয়া তাহার দিকে চাহিলেন । দেখিলেন, তিনি একজন পাঞ্জাবী ভদ্রলোক । তিনি অতি ক্রুদ্ধভাবে বলিলেন, “আমি হুজুরীমল বাবুর নিকটে যে দশ হাজার টাকা রাখিয়াছিলাম, তাহা আপনাদের গদীর সিন্দুক হইতে फ़ूबी शिवाएछ ?”