পাতা:হরফ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২০৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জন্য সে সত্যিকারের লেখকের ভাল লেখার সমান মজুরি পায়। দুষদ যা৷ ” লিখতে নিরুপায় মহেশ তাই ছাপিয়ে দিত। তার লেখা না ছাপিয়ে উপায় নেই জেনে উমাকান্ত একটু কৌশল খাটিয়ে তার লেখা কনট্রোলের ব্যবস্থা করেছে। সুহৃদকে সে বুঝিয়ে দিয়েছে যে রস-সাহিত্যের রকমফের হচ্ছে, নানারকম নতুন লেখা দিতে হচ্ছে, খুব ছোট ছোট লেখা না দিলে হয় তো সুহৃদের লেখা সব সংখ্যায় ছাপা যাবে না ।

ছোট লেখা লিখুন না, যত ছোট পারেন! ছোট লেখাতে আপনার কলম ভাল খোলে। লেখা ছোট হলেও দক্ষিণা ঠিক থাকবে

সেজন্য ভাববেন না । কৃতজ্ঞ সুহৃদ ছোট ছোট লেখা দেয়, উমাকান্ত সেটা এমন যায়গায় গুজে দেয় যে রস-সাহিত্যের পাঠক-পাঠিকারা বাজে লেখাটা অনায়াসে উপেক্ষা SVT of ধনদাস একদিন তাকে জিজ্ঞাসা করেছিল, কতটুকু করে লিখছ মহৃদ ? ফঁাকে ফোকড়ে তোমার লেখা ছাপা হচ্ছে কেন ? সুহৃদ বলেছিল, আমার ছোট লেখাই ভাল জমে। উমাবাবু भाग्रीiाभङहे छा°igछ्न् । একদিন ধনদাস একটু রাগের ভাব দেখিয়ে সুহৃদকে বলে, এতদিন ধরে বলছি, হরফের ওই কালাচাদি লেখকটা কে, খবর জানতে পারলে না ? छू]ि ८श्न @९ंक ८ट्र ? মহৃদ সবিনয়ে বলে, কি করব বলুন ? অসম্ভব কি সম্ভব করতে পারি ? কারো সাধ্য নেই। ওই লেখকের আসল পরিচয় বার করে। ব্যাপারটা বুঝছেন না ? মহেশবাবু কাউকে দিয়ে EBLBBDDBS DSDBDB BB DDBO DDDB Bs DBBSS S DDDD DDD cgic ficter