^ని হরিভক্তিচান্দ্রক। দ্বিবিধ , শারীর ও মানস । জ্বরাদি রোেগজন্য যে দুঃখ তাহাকে শারীর ; ষড়রিপু জনিত ৪ প্রিয় বস্তুর দর্শনাভাবে যে ছঃখ তাহাকে মানস দুঃখ কহে । মনুষ্য, পশু, পক্ষী, সর্প, বৃশ্চিক। দির দ্বার। যে দুঃখ তাহকে অধিভৌতিক দুঃখ কহে । গ্রহদির আবাস নিবন্ধন দুঃখকে অধিদৈবিক কহে । ঐ তাপত্রয়হইতে উত্তীর্ণ হুইবার এক মাত্র উপায় বিবেক সম্পাদন । হে উদ্ধব | তদনন্তর পঞ্চবিংশতি তত্ত্বের ও কথা শ্রবণ কর । মুল প্রকৃতি, মহৎ, অহঙ্কার এই তিন, শব্দ, স্পর্শ, ৰূপ, রস, গন্ধ, এষ্ট তন্মাত্র, চক্ষুঃ, শ্রোত্র, ঘ্ৰাণ, রসন। আর ত্বক এই পাঁচটা জ্ঞানেন্দ্রিয়, বাক, পানী, পাদ, পায়ু উপস্থ এই পাচট কৰ্ম্মেন্দ্রির, জ্ঞান ও কৰ্ম্ম উভয়ের স্বৰূপ মনঃ আকাশ, বায়ু, অগ্নি, জল পৃথিবী এই পাঁচটা মহাভূত আর পুরুষ ! এই পঞ্চবিংশতি তত্ত্বের মূল মূল প্রকৃতি । প্রকৃতি ত্রিগুণাত্মিক। অর্থাৎ সত্ব, রজঃ, ও তমোগুণবিশিষ্ট। তিন গুণের তিন বৃত্তি আছে, শাস্তা, ঘোরা, মূঢ় । সত্ব গুণের বৃত্তি শান্তা, রজে। গুণের বৃত্তি ঘোরা, এবং তমো গুণের বৃত্তি মূঢ়। ইহার অপেন জfপন বৃত্তি অবলম্বন করিয়া স্বকার্য সম্পাদন করে । সত্ত্ব গুণ সুখের স্বৰূপ, রজো গুণ দুঃখের স্বৰূপ । এবং তমো গুণ মোহস্বৰূপ । সত্ত্ব গুণ ও তমো গুণ স্বাভাবিক অচল, কেবল রজোগুণেদ্বারা চলিত হইয়। স্ব স্ব বৃত্ত্বিকে চালন কfরয়া থাকে । রজো গুণ স্বীবাবতই চঞ্চল । সত্ব গুণ ও তমো গুণ রজে গুণের
- পঞ্চবিংশতি তত্ত্ব শাখ দর্শনমতে। কিন্তু স্মৃতিক মনু কহিয়াছেন সপ্ত প্রকার তত্ব, মহতত্ব, অহঙ্কার তত্ত্ব, এবং সুহ্মভূত পঞ্চকক্তত্ব। ন্যায় দর্শনে তত্ত্ব শব্দ প্রয়োগ না করিয়া ষোড়শ পদার্থ লিখিয়ছেন ; শখ, প্রমাণ, প্রেমেয়, সংশয়, প্রয়োজন, দৃষ্টান্ত, সিদ্ধান্ত, অৰয়ব, তর্ক, নির্ণয়, ৰাদ, জলপ, ৰিত গু, হুেস্বাভাষ,ছল,জাতি, নিগ্রহ স্থান ।
