)brぐり হরিভক্তি চঞ্জিকা। ও নখtঘাতে আহত হইয়। চতুর্দিকে পলায়ন করিতে লাগিলেন সাধ্য ও গন্ধৰ্ব্বগণ পূৰ্ব্বদিকে, বসু ও রুদ্রগণ দক্ষিণদিকে, অদিত্যগণ পশ্চিমদিকে, আর অশ্বিনীকুমারের উত্তর দিকে পলায়ন করিলেন । তদনন্তরে অশ্বক্ৰন্দ, রেণুক, ক্রখন, তপন, উলুক প্রভূতি নব যক্ষ সমরক্ষেত্রে প্রাণ পরিত্যাগ করিলেন । ইত্যবসরে মহাবীর গরুড় অমৃতস্থলে উপস্থিত হইয়া দেখিলেন হুতাশন অমৃতের চতুষ্পার্শে বেষ্টন করিয়া রহিয়াছেন । তাহার শিখা সকল নভেণস্থলে উত্থিত হইয়া যেন মীৰ্ত্তণ্ডকে দগ্ধ করিতেছে। তখন সেই পক্ষি রাজ অষ্ট সহস্ৰ বদন ধারণ পুৰ্ব্বক সংখ্যাতীত নদীশোষণ করিয়৷ সেই সলিল রাশিতে অগ্নিকে নিৰ্ব্বাণ এবং ক্ষুদ্র স্বর্ণময় শরীর ধারণ করিয়া অগ্নি সমীপে সমাগম করিলেন । দেখিলেন লৌহময় তীক্ষ অস্ত্র চতুর্দিকে পরিভ্রমণ করিতেছে । গরুড় শঙ্ক,চিত কলেবরে তন্মধ্য দেশে প্রবিষ্ট হইয়। দেখিলেন দুই ভয়ানক সৰ্প অমৃত রক্ষা করিতেছে । তখন পক্ষ পবনে রেণুপ্রক্ষেপ দ্বার। ভুজঙ্ক স্বয়কে অন্ধ করিয়া অমৃত গ্রহণ পুৰ্ব্বক প্রস্থান করিলেন । কিন্তু তাহ পান করিলেন না । এই ৰূপ অমৃত কুম্ভ লইয়। বিনতানন্দন গগণপথ অবলম্বন করিলেন পথিমধ্যে নারায়ণের সহিত সাক্ষাৎ হইল । গরুড়ের লোভ বিরহকার্য্য ও অসাধারণ ক্ষমতা দুষ্টি করিয়া বিষ্ণু কহুিলেন হে মহকীৰ্ত্তে গরুড় ! তোমার অকৃত ভয় ও অসাধারণ বল দেখিয়া সন্তোষ লাভ করিলাম। তুমি বর প্রার্থন কর । গরুড় কহিলেন হে বিষ্ণে ! আর কি বর প্রার্থনা করিব ? এই বর আকাংক্ষা করি, যেন তোমার উপরে আমার উপবেসনেরস্থান হয় । আর আমি যেন অমৃত পান না করিয়া অমর হই । নারায়ণ কহিলেন তথাস্তু। গরুড় কহিলেন ভগবন : অামার
