পাতা:হরিভক্তিচন্দ্রিকা.pdf/৯৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

પ્રશ્ન হরিভক্তি চান্দ্রক। বিসৰ্জ্জুন | এত বলি মালাকার, ভবসংসারের সার, চরণ ধুয়tয় সাবধানে। কুশাসনে বসাইয়া, নিবেদয় বিশেষিরা, আগমন কি হেতু এখানে । হরি কন মালাকার শুন পরিচয় । এসেছি সম্প্রতি যাব ংসের অণলয় । তোমার অtলয়ে আসা এই সে কারণ । গণথিয় ফুলের মাল পরও এখন । মনোমত কুসুমে সাজায়ে দেহ অসি। ভুলিয়। অমনি মালী কয় হালি হালি । এ বড় ভাগ্যের কথা পুষ্প দিব পায় । চিকণ মালায় আজি সজাব তোমায় । যে ক্লাঙ্গে কুসুম দিতে ব্ৰহ্মার ভকতি । যে অঙ্গ সাজায় সেই রাণী যশোমতী । কমল সেবিত হরি চরণ তোমার । তাহে পুষ্প দিব একি কপাল আমার । সুপ্রভাত নিশি আজি তাই ভাবি মনে । এ ভব পারের কৰ্ত্ত। আমার ভবনে। 'মুনি ঋষি দিয়া কত কুসুম চন্দন । তথাপি তোমার দেখা ন পায় কখন । আপনি পরিতে এলে কুসুমের হার । অতএব বলি ধন্য কপাল আমার । এতবলি কুমুম গাথিয়া দেয় মালী । মালীর আদরে তুষ্ট হন বনমালী । হাসিয়া বলেন বর করহ গ্রহণ। যে বর বাসন কর দিব এইক্ষণ । মালাকার বলে বর কি দিবেন হরি । এই বর দেহ যেন অই নামে তরি । হরিহে অপর বর চায় না অধীন ও চরণে ভক্তি যেন রয় চিরদিন । এই বর পার্থনা করিয়। মালাকার কহিল হে জগৎপতে । আর কি বর প্রার্থনীয় হইব ? তোমার আগমনেই সকল পার্থমই সিদ্ধ হইয়াছে। তুমি হুষ্টির পুৰ্ব্বে বিদ্যমান ছিলে, তুমিই হিরণ্যগৰ্ভ ৰূপে উৎপন্ন হইয়াছ, তুমিই এই প্রত্যক্ষ পরিদৃশ্বমান বিচিত্র সংসার পঞ্চৰূপে প্রকাশমান আছ, তুমিই মায় ও মায়। ৰূঢ় চৈতন্তৰূপে সৰ্ব্বকাল বিরাজ রহিয়tছ, তুমিই পক্ষীৰূপে শরীর বৃক্ষে অধিষ্ঠান করিতেছ তুমিই জীবাত্মা স্বৰূপ পক্ষিণীকে