পাতা:হরিষে-বিষাদ.pdf/১০৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুর্দশ পরিচ্ছেদ। ده করে দিলেই চলবে।" পরে বটব্যালের দিকে চাহিয়া বটব্যাল ভায়া আজকাল আর জোরের কাল নেই কৌশল করে নিজের জাত মান ধৰ্ম্ম বজায় রেখে চলতে হয়।” . . . . . . . উপস্থিত সকলেই ভট্টাচাৰ্য্য মহাশয়ের মতে মত দিলেন। কেবল নকড়ীর তাহাতে অমত, কারণ বাটীর মধ্য হইতে যখন একটা ঘড়া আনিয়া চৌকিদারকে ডাকিয় তাহার সম্মুখে নকড়ীর হাতে দিবার চেষ্টা করা হইল, নকড়ী কোন মতেই ঘড়ায় হাত দিতে চাহে না। তখন পুরোহিত মহাশয় কছিলেন “আচ্ছা ঘড়া হাতে কোরে নিক আর না নিক, চৌকিদার তুমি তো দেখলে এ ঘড়া ইহারই নিকট পাওয়া গিয়াছে ? তুমি একে নিয়ে থানায় যাও।” । - 1." cप्नोक्मिांब्र नकएँौएक फ़िनिड, नरुङ्गैौ cष ठूब्रि कब्रिबॉब्र লোক নহে তাহাও জানিত। কিন্তু রায় মহাশয় গ্রামের জমীদার তাহার কথা কি প্রকারে লঙ্ঘন করে ? অনিচ্ছা পূর্বক অগ্রসর হইয়া নকড়ীর হস্ত ধরিতে গেল। নকড়ী গম্ভীরস্বরে ও আরক্ত লোচনে বলিল “তফাৎ ; আমার গায়ে হাত দিলে ভাল হবে না।” নকড়ীর ভঙ্গী দেখিয়া চৌকিদার বলিল “আপনার ই চার আদমী মদত না দিলে আমি একলা নিয়ে যেতে পারি না।” কিন্তু বাবুর পেয়াদার কেহ অগ্রসর হইতে ইচ্ছুক নহে দেখিয়া ভট্টাচাৰ্য মহাশয় বটব্যালকে ডাকিয়া কছিলেন “বটব্যাল ভায় একটা পরামর্শ শুনে যাও।” উভয়ে ক্ষণেক অন্তরালে फ्रोक्मिांत्र छूमि बाज़ी श७ । नकशै छूमि७ बाङ्गैौ वी७ । रा