পাতা:হরিষে-বিষাদ.pdf/১৭৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হরিষে বিষাদ । খেয়ে দেয়ে য়েও । আর হেঁটে যাবে কেন ? আমি নৌকা করে দিচ্ছি, নৌকায় চড়ে যেও ” এই বলিয়া নকড় তাহার মাতার হস্ত ধরিয়া টানিল নকড়ী যতই গৃহের দিকে টানে নকীর মাতা ততই বাহিরের দিকে যাইতে চায়। কিন্তু নকজীর সহিত কতক্ষণ জোরে পরিবে ? ক্ষণকাল পরে আসিয়া গৃহমধ্যে প্রবেশ করিয়া শয্যায় শয়ন করিল। ..

  • ক্রমে রন্ধনাদি হইল কিন্তু নকড়ীর মাতা জীবন থাকিতে নকড়ীর বাসে জল গ্রহণ করিবে না। নকড় মঙ্গল, বন্ধু পৰ্যায় ক্রমে সকলেই থোসামোদ করিল নকড়ীর মাত কোন মতেই । গুলিবে না। এদিকে ভাত শুষ্ক হইতে লাগিল। মাত আহার না করিলে মঙ্গল বা বধুই বা কিরূপে আহার করে ? উপায়ান্তর না দেখিয় নকড়ী মনোরমার নিকটে গিয়া কহিল "মাসি মা ; একবার আমাদের বাড়ীর দিকে আসুন। মা যে কার উপর কেন রাগ করেছেন কিছু বোল্বেনও না ভাত ও খাবেন

Fil i - - মনোরম ঈষৎ হাস্য করিয়া বলিলেন “আমি সব শুনেছি। তোমার কোন চিন্তা নাই তুমি যাও, আমি যাচ্চি। আমি বল্লেই সব সেরে যাবে এখন ’ মনোরম সান্থনা করিতে অসিতেছেন, কিন্তু ইতিমধ্যে মনোরমা অপেক্ষ আর একজন গুরুতর ব্যক্তি নকড়ীর সাস্থনা করিতে প্রবৃত্ত হইয়াছে। অন্নের উপর রাগ "কুঞ্চ যেরূপ সাৰনা করে আমন আর কেহই পারে না। মনোরম যখন আসিয়া উপস্থিত হইলেন তখন ক্ষুধা প্রায় নিজ