পাতা:হরিষে-বিষাদ.pdf/২৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

३8b* হরিষে বিষাদ । - লক্ষ্মণ অমনি পকেট হইতে দেড়শত টাকার নোট ও রসিদ ষ্ট্যাম্প বসান একখানি কাগজ বাহির করিল। নোট গণিয়া লইয়া ব্যারিঞ্জার সাহেব কাগজখানিতে তিন শত টাকার রসিদ লিথিয় দিলেন। বাকী দেড় শত টাকা লক্ষ্মণের হইল। । অষ্টক্রিংশ পরিচ্ছেদ শক্ৰত সাধনের চরম চেষ্টা । রায়মহাশয়ের বাটতে ধুম ধামের সীমা নাই। নকড়ীর যে হাজত হইয়াছে ইহারি জন্ত গ্রামের কালী বাড়িতে মহা সমারোহে পূজা দেওয়া হইয়াছে এবং ভট্টাচাৰ্য মহাশয়ের পরামর্শে পুনরায় শিব সস্ত্যয়ণ আরম্ভ হইয়াছে। এবার গাভী মৃতে তাহার আর সন্দেহ নাই। বাটতে দুগ্ধ আনয়ন করিয়া ভট্টাচাৰ্য্য মহাশয়ের সমক্ষে ঘৃত প্রস্তুত হইয়াছে। আর আর যে সকল উদ্যেগ করা উচিত তাহার কোন ক্রট হয় নাই। সাক্ষী- , গুলি চমৎকার হইয়াছে। ব্যারিষ্টার হউন আর উকীলই হউক কেহই তাহাদিগকে অপ্রতিভ করিতে পরিবেন না। সাক্ষী নিৰ্ব্বাচনের সময় ভট্টাচাৰ্য্য মহাশয় লক্ষ্মণ ও রায় মহাশয় অনেক তর্ক বিতর্ক করিয়াছিলেন। সকলের নাম ঠিক হইলে ভট্টাচাৰ্য্য মহাশয় বলিলেন “সইন্দ্র তক্ষক সহায় কোরলে হয় না ?” রায়মহাশয় জিজ্ঞাসিলেন “তার মানে কি ?” । . ভট্টাচাৰ্য্য। বুঝলেন না ? নলিন যত দূর মাধ্য আপনার