পাতা:হলুদ পোড়া - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১১৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

YN 0 হলুদ পোড়া ‘দোষ। একেবারে শেষ সুময়ে মোচড় দিয়ে পাওনা বাড়িয়ে নিতে চাও । দেনা পাওনার কথা তোমার সঙ্গে তো হয়েই আছে কবে থেকে ?” দাই বলিল ‘কথা হয়ে থাকলেই কি গরীবের চলে মা ! যেখানে দুটাকা বেশী মিলবে আমাদের সেইখানেই নাগাতে হবে।” মার সাংসারিক অভিজ্ঞতাও কম নয়, বলিলেন “তবে তুমি সেইখানেই যাও বাপু, আমরা অন্য লোক দেখছি। সিধুর বোনকে বলা আছে, ডার্কলেই আসবে।” শুনিয়া ঘক্ষে সুলতার মাথার মধ্যে ঝিম ঝিম করিয়া উঠিল। এমন বিপৰ্য্যয় ব্যাপার ঘটবে, বংশধর ভূমিষ্ঠ হইবে, ছেলের বীে বঁচিবে কি মরিবে ঠিক নাই, শ্বাশুড়ী তুচ্ছ কটা টাকার জন্য এমন করিতেছেন । যে টাকা তারই স্বামী মাথার ঘাম পায়ে ফেলিয়া রোজগার করে !! প্ৰথমেই পাওনা নিয়া গোল বঁাধিলে দাই কি আর মন দিয়া নিজের কৰ্ত্তব্য করিবে ? আর্থিক ক্ষতির প্রতিশোধটা দাই যদি তার উপরেই নেয় ? সুলতার মনে হইল, পঞ্চমাত্মায়ের মৃত্যুকালে এ যেন জীবনের মুল্য निम्रां अश्वgब्रिव्र जgत्र ब्रि कक्षाकवि कद्धा ! মনীে মনে সে স্থির করিয়া ফেলিল দাইকে এক সময় চুপি চুপি জানাইয়া দিবে, টাকার ব্যাপারে তাহার কোন দোষ নাই। দান্ট যত LD DBBDDB LDDBBD BDDB DBDB BDS DE BBD DD BBB কলাকৌশল প্রয়োগ করিতে কৃপণতা না করে, এবারের মত সে যেন তাহাকে বঁাচাইয়া দেয়। ভবিষ্যতে- 臀 মা আর ‘মরিয়া গেলেও হইবে না । বায়স্কোপ নয়, বিকাশ খেলা দেখিতে গিয়াছিল। বাড়ী ফিরিতে তাহাক্স সাতটা বাজিয়া গেল ।