পাতা:হলুদ পোড়া - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হলুদ পোড়া । বিড় করে মন্ত্র পড়তে পড়তে কুঞ্জ দাওয়ায় জল ছিটিয়ে দিল। দামিনীর এলো চুল শক্ত করে “বেঁধে দেওয়া হল দাওয়ার একটা খুঁটির সঙ্গে, দামিনীর না রইল বসবার উপায়, না রইল পালাবার ক্ষমতা। তাকে আর কারো ধরে রাখবার প্রয়োজন রইল না। নড়তে গিয়ে চুলে টান লাগায় দামিনী আৰ্ত্তনাদ করে উঠতে লাগল। কুঞ্জ টিটকারী দিয়ে দিয়ে বলতে লাগল, ‘রও, বাছাধন রও। এখনি छ८८छ् कि ! शङ िdकेंद्र *&न्ब्रांछि cङोंभां ।।' ধীরেন প্রথম দিকে চুপ করে ছিল। বাধা দিয়ে লাভ নেই। ‘গায়ের লোক কথা শোনে না, বিরক্ত হয়। এবার সে আর ধৈৰ্য্য ধরতে

  • • |

“তুমি কি পাগল হয়ে গেছ, নবীন ?” “তুমি চুপ কর, ভাই।” উঠানে ত্ৰিশ পয়ত্ৰিশ জুন পুরুষ ও নারী এবং গোটা পাঁচেক লণ্ঠন জড়ো হয়েছে। মেয়েদের সংখ্যা খুব কম, যারা এসেছে বয়সও তাদের | বেশী। কম বয়সী মেয়েরা আসতে সাহস পায় নি, অনুমতিও পায় নি। যদি ছোয়াচ লাগে, নজৱ লাগে, অপরাধ হয়। মন্ত্রমুগ্ধের মত এতগুলি মেয়ুেপুরুষ দাওয়ার দিকে তাকিয়ে ঘোষাত্বে যি করে দাড়িয়ে থাকে, এই জুলভে রোমাঞ্চ থেকে তাদের বঞ্চিত করার ক্ষমতা নবীনের নেই। দাওয়াটি যেন ষ্টেজ, সেখানে যেন মানুষের জ্ঞানবুদ্ধির অতীত রহস্তকে সহজবোধ্য নাটকের রূপ দিয়ে অভিনয় করা হচ্ছে, ঘরের দুয়ারে কুঞ্জ যেন আমদানী করেছে জীবনের শেষ সীমানার ওপারের ম্যাজিক। এবাৰ, ঘরোয়া, এমন বাস্তব হয়ে উঠেছে দামিনীয় মধ্যে আন্দেহী ভয়ঙ্করের এই ঘনিষ্ঠ মাবির্ভাব। • ভয় সকলে ভুলে গেছে। শুধু আছে তীব্ৰ উত্তেজনা *यर cकोङ्करण डब ब्रिय डेarडश। निश्न।