ఫి. s. হাতেম্ তান্নি । করিলেন। দশদিন পরে একটি নগর দৃষ্টিগোচর হইল ; যখন সে নগরে উপস্থিত হইলেন, মনুষ্যের হাতেমুকে ধৃত করিয়া নগরের বিচারকের নিকটে লইয়। ফুেল। ৰিচারক শষ্য হইতে গাত্রোথান-পূর্বক সমাদরে জিজ্ঞাসা করিলেন, হে প্রিয়! কোথ৷ হইতে আসিতেছ ? এ নগরে কখন বিদেশী আইসে নাই, কিন্তু শুনিয়াছি, লেকন্দরবাদশাহ কয়েক,ব্যক্তিকে সঙ্গে লইয়া আসিরাছিলেন, এক্ষণে তুমি আসিয়াছ, ইহার কারণ কি ? হাতেম বলিলেম, বরজখবৈণিকের কন্যা হোসনামু আমাকে কোহনেদার সংবাদের জন্য পাঠাইয়াছে, আমি পথে অত্যন্ত কষ্টসহ করিয়া আসিয়াছি, যদি কোহনেদার বৃত্তাস্তু আমাকে ৰিদিত করাও, তবে উত্তম অনুগ্রহ করা হয়, আমি পথের অনেক ক্লেশ সস্থ করিয়া তাহার বৃত্তান্ত জানিতে প্রার্থনাবানু আছি । নগরকৰ্ত্ত বলিলেন, কোহনেদার বৃত্তান্ত বর্ণন করা যায় না, কিছুদিন এ নগরে থাক, তবেই: জানিতে পারিবে । হাতেমৃ বলিলেন, উত্তম, পরে হাতেম্কে এক উত্তম স্থানে রাখিয়া খাদ্য ও জল্পপ্রদান-পুৰ্ব্বক সেবা করিতে লাগিলেন, হাতেম্ তাহার সংসর্গে থাকিয় সুখে কালযাপন করিতে লাগিলেন । একদিন হাতেম ছুইশত লোকের মধ্যে বসিয়া বলিলেন, ওকণহমেদ কোথায় ? তাহারা দেখাইয়া বলিল, ঐ কোহনেদা, যাহার মস্তক আকাশকে আক্রমণ করিয়াছে, উহা হইতে শব্দ আইসে । এইৰূপ কথোপকথন হওয়ায় হাতেম্ সেই পৰ্ব্বতের দিকে দেখিতে লাগিলেন, হঠাৎ এৰূপ এক শব্দ আলিল যে “ হে হামির যারের পুত্ৰ : - সেই সুন্দর খুব ভাহাদিগের মধ্যে বসিয়াছিল, শব্দ আসিবামাত্র নীরব হইয় গাত্রোশ্বাল-পূর্বক বলিল, হে ভাই ! হে ভাই ! নিশ্চয় যাইতেছি, পরে কোহনেদার দিকে মুখ