সপ্তম প্রশ্নপূরণের গণপ। వీడిసి সেই পৰ্ব্বতের মধ্যে যে এক উত্তম উদ্যান ছিল, তাছাতে সিংহসনকে নfমাইল । ५ হাতেম ও দৈত্য সিংহাসন হইতে নামিয়া সেই উদ্যানে ভ্রমণ । করিতে লাগিলেন ; তাহার মধ্যস্থলে একটি বসিবার স্থান ছিল, যখন তাহার উপরে উপস্থিত হইলেন তখন একটি বৃহৎ হউজ দেখিতে পাইলেন, তাহর চতুপাশ্বে স্ববর্ণের রেল ছিল। কোহসেকন-দৈত্য বলিল, হে হাতেম্ ! তুমি এখানে উপবেশন কর, হাতেম্ বলিলেন যে পুর্য্যন্ত আমার সমস্ত উদ্যান ভ্রমণ করা না হয়, সে পর্ষ্যন্ত আমি উপবেশন করিব না ; দৈত্য বলিল উত্তম । তদনন্তর তিনি অগ্ৰে যাইয়া দেখিলেন যে, ফলপুণ সুদৃশ্য বৃক্ষ সকল রক্রিয়ছে, এবং বুক্ষের তলে শুষ্ক ও পক্ক ফল সকল পতিত রহিয়াছে ; আর সেই উদ্যানের ভূমি দর্পণের ন্যায় পরিষ্কার ছিল। পরে ভ্রমণ করিতে করিতে দক্ষিণদিকুে যাইয় বৃহৎ বৃহৎ অট্টালিকা সকল দেখিতে পাইলেন ; তাছদিগের মস্তক অ কাশ পর্য্যন্ত উঠিয়াছিল, এবং সেই সকল অট্টালিক স্বণের ও রত্নজড়িত ইষ্টক-দ্বারা নিৰ্ম্মিত ছিল, আর প্রাচীর সমুদায় রত্নজড়িত ছিল ; এই সকল দেখিয়া আশ্চৰ্য্যাম্বিত হইলেন। পরে যখন তাহার নিকটে উপস্থিত হইলেন, তখন-দেখিলেন যে তাহার দ্বার হস্তীর দন্তে ও আবলুস কাষ্ঠে নিৰ্ম্মিত আর তথায় ফেরেঙ্গীদেশের আত্লস্ বস্ত্র ও চীনদেশের দেবাবস্ত্র পতিত ছিল। যখন তাহার ভিতরে গমন করিলেন তখন স্বর্ণ ও রৌপ্যের একটি বৃহৎ অট্টালিয়া দেখিতে পাইলেন, তাহাতে স্বর্ণজড়িত পরিষ্কার শষ্য। ও স্বর্ণজড়িত উপাধান সকল পাতিত ছিল । হাতেম বলিলেন, হে কেহিসেকৰু ! এ স্থানে দুই চারি দণ্ড বসিয়া কৌতুক দেখা কৰ্ত্তব্য ; আমি অনেক দেশ ভ্রমণ করিয়াছি, এবং দৈত্য ও পরী
