এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।
১২৬
হারামণি
হারে হাটে যাও বাজারে যাওরে
হারে বান্যা ডানি বামে ঘোররে
কি হারে সন্ধ্যা লাগলে যেও আমার বাড়ী।
চাল দেব ডা’লরে
কি হারে বান্যা রুসাই করে খেও
কি হারে বান্যা শুতে দিব জোর মন্দির ঘরে।
কিনা বাঁশী বাজাও রে
কি হারে বান্যা ক্ষীর নদীর কুলে
কি হারে বান্যা বাঁশীর স্বরে পাগল করলি আমারে
৯২
রাধার বারোমাসী
জৈষ্ঠি না আষাঢ় মাসে ও রাধে নদী উজায় মাছ,
ওরে রাধা বায়রে জল ভরিতে কানাই লাগল পাছ।
বাঁশীটি খুয়ে কানাই নামে হাঁটু জলে
নেতের অঞ্চল দিয়া রাধা বাঁশী চুরি করে।
বাঁশীটি হারায়ে কানাই ভাবে মনে মন
এমন সুরে বাঁশী নিল কোন জন।
বাশীটি হারায়ে কানাই যায়রে গোয়াল পাড়া
ঘরে ঘরে জিজ্ঞাসা করে তোমারা এ বাশী চোরা।
* * * *
“কেমন তোমার মাতাপিতা কেমন তোমার হিয়া।