( & চিন্তা করিলে छान इञ्च cयन उँशत्वा अनादि अनरुकॉन खरे জগতে বর্তমান আছেন। তাহারা অপ্রতিহত যোগবলে ব্ৰহ্ম ও ব্রহ্মাণ্ডবিষয়ক যে সকল তত্ত্ব নিরূপণ করিয়া গিয়াছেন, তাহার । পর জগতে কত রাজা ও রাজবংশের উত্থান ও পতন হইল, পৃথিবীর কত বিপ্লব ও বিপৰ্য্যয় ঘটিল, সমাজের কত প্রকার । পরিবর্তন ঘটিল, কিন্তু তাহাদের যোগলব্ধ সেই সকল তত্ত্ব অদ্যাপি ধ্রুবতারার ন্যায় জাজ্বল্যমান রহিয়াছে। তাহাদিগের । যে সকল জ্ঞান-রত্বের গৌরবে এই ভারতভূমি অদ্যপি জগতে রত্নভাণ্ডার বলিয়া কীৰ্ত্তিত, ‘হিতোপদেশ সেই সকল অমূল্য রত্বের মধ্যে অন্যতম রত্ন । মহাপণ্ডিত হিতোপদেশপ্রণেতা বিষ্ণুশৰ্ম্ম অতি প্রাচীনকালের লোক। তিনি অতি প্রাচীনকালের লোক হইলেও, মনু, বৃহস্পতি, শুক্র, বাল্মীকি, পরাশর, ব্যাস ও চাণক্য প্রভূতির পরে জন্মগ্রহণ করিয়াছিলেন । মধুমক্ষিক। যেমন নানা পুষ্পের মধু আহরণ করিয়া অপূর্ব মধুচক্র রচনা করে, বিষ্ণুশৰ্ম্মাও তেমনি তৎপূর্ববৰ্ত্তী পণ্ডিতগণের শাস্ত্র হইতে সার সঙ্কলন করিয়া এই হিতোপদেশ রচনা করিয়াছেন। ইহার উপদেশ, সকল অবস্থায় মনুষ্যমাত্রেরই উপজীব্য। কি যোগী, কি ভোগী, সকলেরই ইহা সমান উপকারক। ইহা যোগীর যোগসিদ্ধি, ভোগীর পবিত্র ভোগশক্তি, রোগীর রোগ শান্তি ও শোকার্তের শোকশান্তি প্রদান করে। রাজা, প্রজ, ' গৃহী, সন্ন্যাসী, পণ্ডিত, মুখ, ধনী, নির্ধন, বালক, বৃদ্ধ, যুবা ও আতুর, সকলেরি পক্ষে ইহা স্নেহময়ী জননীর ন্যায়—“মঙ্গল্য চ মনোহর চ জগতে মাতেব গঙ্গেব চ”—(ভবভূতি) । - কালক্রমে এই হিতোপদেশের গুণের সৌরভ যখন দেশ - } বিদেশে বিকীর্ণ হইল, তখন নানা দেশের গুণগ্রাহিগণ এদেশে: আসিয়৷ এই অপূর্ব মধু সংগ্ৰহ করিতে লাগিলেন ক্লমে • w
