[ 8& J সাধারণের প্রতি মনুষ্যেব কৰ্ত্তব্য সকল সন্নিবেশিত হইবে • তৃতীয় ভাগে 'অনুষ্ঠানপদ্ধতি প্রকাশিত হইবে। এই ভাগে,” দশবিধ সংস্কাব, এবং ব্রত নিয়মাদির ব্যবস্থা সকল থাকিবে। প্রথম ভাগে, সাকুব ও নিরাকাব উভয়বিধ পূজার পদ্ধতি থাকা আবশ্যক। যাহার যেমন মনেব ভাব, র্যাহার যেমন ধাবণ, তিনি সেই মতই পূজা কবি বেন। মহাদেবের উক্তিতে প্রকাশ পুাইয়াছে যে, কেবল তন্ত্রোক্ত পদ্ধতি অনুসারে চলিলে লোকেৰ কাৰ্য্যসিদ্ধি ইষ্টবে । মহাদেব ইহাও বলিয়াছেন যে, কলিকালে তন্ত্র শাস্ত্র-উক্ত পথ ৰাতিরেকে লে কেব গতি নাই (মহানিৰ্ব্বাণ ত ,ৈ দ্বিতীয় উল্লাস)। এই আদেশটি দ্বিজ এবং শূদ্র স ৭ । বই অবলম্বনাশ । এখন দেখা যাউক যে, কেবল মাত্র তন্থ ইষ্টতে গ্রহণ কবিলে উল্লিখিত শাস্ত্র সংগ্রহের প্রথম ও দ্বতাষ ভাগ প্রকাশ করা যায় কি না? আমবা তৃতীয ভাগেব উল্লেখ করিলাম না, কাবণ তাহা স্মৃতি শাস্ত্র সকল হইতে সঙ্কলিত হওয়া উচিত। মহাদেব বলিয়াছেন যে, আগম শাস্ত্রের মধ্যে মহানিৰ্বাণ,তন্ত্রই শ্ৰেষ্ঠ । অতএব এই তন্ত্রে কি প্রকার উপদেশ আছে, তাহা আমরা আলোচনা করিব । এই তন্ত্রের তৃতীয় উল্লাসে এই স্তোত্রট আrছঃ – _, سر في ও নমস্তে সতে সৰ্ব্ব লোকাগ্রয়ায় নমস্তে চিতে বিশ্বকপাত্ত্বকায়।
