পাতা:হিন্দু-ব্রতমালা (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/৭১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুঃষষ্টিপদ বাস্তুমণ্ডল । পূৰ্ব্বাস্ত পুরোহিত বেদীর পূর্বাংশে মধ্যস্থলে মণ্ডল অঙ্কিত করিবে । ( স্কুল সুতায় ফুল খড়ি ঘসিয়া লইয়া দাগ দিবে।) প্ৰথমতঃ হস্ত প্ৰমাণ স্থানের চতুঃপার্শ্বে হস্ত প্ৰমাণ সুত্র দ্বারা চারিটি দাগ দিয়া চতুষ্কোণ মণ্ডল করিবে, ঐ সুত্রকে দুই ভাঁজ করিয়া মধ্যস্থল নিৰ্ণয় পূর্বক পূর্ব পশ্চিমে এবং উত্তর দক্ষিণে দুইটি সরলরেখা টানিলে চারিটি ঘর হইবে, পরে মাধ্যরেখার উভয় পার্শ্বে তিনটি তিনটি (ছয়টি ) রেখা পূর্ব পশ্চিমে টানিয়া, ঠিক ঐ ভাবে উত্তর দক্ষিণে আব্ব ছয়টি সরল রেখা টানিবে, তাহা হইলে পাশ্ব রেখা সহিত পূর্ব পশ্চিমে নয়ট এবং উত্তর দক্ষিণে নয়টি সরল রেখা অঙ্কিত করায় ( সমভাগে ।) চৌষট্টি ঘর নিৰ্ম্মিত হইবে । তৎপরে, মণ্ডলের ঈশান ও নৈঋত কোণস্থিত ঘর দুইটির ঈশান ও নৈঋত কোণাভিমুখে বক্ররেখা এবং বায়ু ও অগ্নিকোণস্থিত ঘরে বায়ু ও অগ্নিকোণাভিমুখে বক্র রেখা টানিবে, ইহাতে ঘর চারিটি অৰ্দ্ধেক অদ্ধেক হিসাবে আটটি হইবে। , অৰ্দ্ধপদ বলিতে ঐ অৰ্দ্ধেক ঘর, একপদ বলিতে একটি গৃহ এবং দ্বিপদ বলিতে উপর নিচু দুইটি-ৰৱ Pএবং চতুষ্পদ বলিতে উপর নিম্ন দুইটি ও তৎপাশ্ববৰ্ত্তী দুইটি ( মণ্ডলাকাব্য )। চারিটি গৃহ বুঝায়। পূৰ্ব্বাস্ত কৰ্ত্তা, শুম, কৃষ্ণ, পীত, রক্ত, ধূমল এই পঞ্চবর্ণের গুড়ি লইয়া, ঈশান কোণ ( বাস্তুশির স্থান ) € ዓ)