পাতা:হিমাদ্রি-কুসুম - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

レア 。 হিমাদ্রি-কুসুম ; পুণ্যধাম হ’তে যথা নামে অবনীতে, তেমনি নামিছে নদী । দাদা গো ! দেখিয়া বড়ই বাসনা আজ হইতেছে চিতে, সখী হ’য়ে ওর সনে যাই-গো নামিয়া ; লয়ে যাই প্রেম, পুণ্য, শান্তি, উৰ্ব্বরতা, সন্তাপ-দারিদ্র্য-দুঃখে মগ্ন লোক যথা ।” ( ৩১ ) নরেন্দ্ৰ চুম্বিয়া বলে, “ভীগিনি আমার ! তটিনীর সখী হবে ? প্ৰেম-কল্লোলিনি । তাই তো তোমারে সাজে। হৃদয় তোমার যে প্রোমের উৎস বোন ! হে থা একাকিনী কেমনে রহিবে বাধা । সামালিতে আর কত খন পারে না নদী, হয় প্রবাহিণী । উঠেছে তোমার প্ৰেম আজ উছলিয়া, সান ব-সংসার-পানে চলেছে ছুটিয়া । ( ૭ર ) তাই হবে প্ৰেম-নন্দি ! স্বার্থ-পাঁর হা’ , এ ক্ষুদ্র পন্থলে বাধি আর রাখিব না , যা ও ছুটি, শান্তি-জলি লেয়ে যা ও ব’য়ে । আমি কি কঠিন এত ? আমি কি দিব না। এই প্ৰাণ তব কাজে ? একই অ্যালয়ে দুটী ধারা জন্মিয়াছে, কেন মিশাবি না। ও জীবনে এ জীবন ? চল দুই জনে এ দুই ধারার মত নামি লো ভুবনে ।