পাতা:হিমালয় - জলধর সেন.pdf/১৮৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 श्भिाब्लग्न দেখকে মালুম হুয়া আপ বক্তৃত বড় আদমী, এইস আদমী নারায়ণ দর্শন কারনেকে ওয়াস্তে কভি নেহি আয়া” -- আর একজন গল্প জুড়ে দিলে, সে গল্পের কতখানি সত্য এবং কতটা বা তার কল্পনা প্ৰস্তু তি, তা অবশ্য আমি ঠিক করে উঠতে পারি নি।--আর সে জন্যে আমার কিছু আগ্রহও ছিল ন।— কি স্তু সে যা বলে তার মোদাটা এখানে একটু লেখ! যেতে পারে । সে বল্লে, কয়েক বছর আগে এখানে এক যুবক সাধুর শুভাগমন হয়েছিল । তার আকার প্রকার এবং অবয়বাদি সমস্ত অবিকল আমা রই মত ; কেবল সে ব্যক্তি আমার চেয়ে কিছু লম্বা ও গৌর পূর্ণ, আমার চেয়ে কিছু মোটা এবং দাড়া গোপ খানিক বড়, বয়স ও আমার চেয়ে কিছু কম বা বেশী হতে পারে ; (সুতরাং বলা বাহুল্য আমার সঙ্গে সেই গল্পোক্ত ভদ্রলোকের সবই মিলে গেল!! আমারই মত তার গায়ে একখান কম্বল ছিল—তবে সেখানি মূল্যবান বিলাতী কম্বল। কত লোক কত সময় কত ভাবে এখানে আসে, কে তার হিসাব রাখে ? তবে যারা জাকজমকে অনেক লোক জন --سس সঙ্গে নিয়ে আসে তাদেরই কাছে লোকের কিছু গতিবিধি হয় । উপরোক্ত ', লোকটীর সঙ্গে কোন লোকজন ছিল না । সুতরাং তার দিকে স* {ারণের দৃষ্টি আকৃষ্ট হয় নি ; বিশেষ এ লোকটী এসে পোন দোকানে ? পাণ্ডার ঘরে আশ্রয় নেয় নি। নারায়ণের মন্দিরের বাইরে একটা খোলা জায়গায় বোসে থাকৃতে কদাচ এক আথাবার কোথাও উঠে যেত : তাকে এই রকম নিতান্ত অনাথের ন্যায় দানবেশে অন্যের অনাহুতভাবে পোড়ে থাকতে দেখে মোহন্ত মহাশয়ের তার প্রতি দয়া হলো, তিনি তঁাকে ডেকে পরিচয় জিজ্ঞাসা কল্লেন, কিন্তু সে কোন কথার ভাল একটা জবাব দিলে না। সাধু সন্ন্যাসীর যেমন সকল অনুসন্ধান উড়িয়ে দিতে চান, এও সেই রকম ভাব দেখালে। যাহােক সঙ্গে কিছু খাবার সংস্থান নেই, অথচ বদরিনারায়ণে এসুেভদ্ৰলোক অনাহারে মারা পড়বে, ইহা অনুচিত মনে কোরে, মোহন্ত মহাশয় দুবেলা তাকে ঠাকুরদের প্রসাদ খেতে দিতেন। সে কোন দিন প্ৰসাদ