Syed R হিমালয়, ধূলায় গড়াগড়ি যাচ্ছে, কতকগুলি নিৰ্দয় লে ক্ষেসের ন্যায় নৃত্যু কোবুছে, আর কেহ কেহ ভক্তিভরে “মা মা” কার কোচ্ছে। এই সকল ভয়ানক দৃশ্যের মধ্যে ভক্তি যে কিরূপে অব ই থাকে, তা বুঝে উঠা। আমাদের সাধ্য নয়। আবার কোথায় বা ৩ রকম মন্দ BBDB DD BB BBDD DDD DDBBD BDBDBDDS SBBDSDDBSB DBBD জায়গায় পিতৃ-পিতামহের শ্ৰাদ্ধ হোতে আরম্ভ কোরে পরবত্তী তিন লাখ তেষটি হাজার বংশধরকে স্বর্গে পাঠােনর অতি সহজ ব্যবস্থা হোচ্ছে ; যেন কোন রকমে সংসারের কাজ শেষ কোরে স্বৰ্গে প্ৰবেশ কোর্ভে পাল্লেই মানব জন্ম সার্থক হোলো। এখানে কিন্তু তার কিছু সূচনা দেখা গেল না ; যেন এখানে অনুষ্ঠান আছে, তার উপ 'ব নেই ; মাতৃস্নেহ৷ আছে, পুত্রের ভক্তির ও অভাব নেই ; সকল ভাব, বহুকালের উন্নত কল্পনা, এখানে যেন জমাট বেঁধে তার উপর একটা সুমহান দেবমহিমা প্রতিষ্ঠিত কোরে রেখেছে। সেই মহিমা অনুভব কোরে আমরা পরিতৃপ্ত হোয়ে যাই, জীবনকে ধন্য বোলে মনে হয়। দেব-মন্দির ও দেবতা পাষাণময়, কিন্তু যুগান্ত প্রবাহিত ভক্তি, প্রেম ও পবিত্রতায় তা সম গণ হোষ্ট্রে উঠেছে ; দেব-মন্দির ও দেবতা অপেক্ষা ও তাদের প" মৃতি অধিক সৌভাগ্যময়। ক্রমে পূর্বদিক পরিষ্কার হোলে আমার দেবদর্শন,স্পাহা বলবতী হোষ্ট্রে উঠলো। প্ৰত্যুষে বোধ হোলো, কে যেন স্নিগ্ধ রাগিণীতে সন্তোষ ও সম্রমময় আগ্রহ ঢেলে দিচ্ছে ; সেই ললিত মধুর শব্দ পৃথিবীর বাদ্যযন্ত্র হোতে ধ্বনিত হয় না ; সেই মঙ্গলবাদ্য পৃথিবীর শোক-সন্তপ্ত, দুঃখভারাবনত, পাপক্লিষ্ট পথিকের কৰ্ণে অভিনন্দন সঙ্গীতরূপে প্ৰতীয়মান হয় । ৩০ মে শনিবার-সুৰ্য্যোদয় হোলো । অত্যন্ত ব্যস্ত হোয়ে নারায়ণ দর্শন কোর্ভে বেরাহোঁয়ে পড়লুম; কিন্তু শুনলুম, বেলা আটটার আগে মন্দিরের দ্বার খোলা হয় না, কাজেই কিয়ৎক্ষণ এদিক ওদিক বেড়াতে
