পাতা:হিমালয় - জলধর সেন.pdf/২৪২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

“ሖ, ; ዜጋታእ श्भिांलम्र به نا نه، পোড়লে যে, তা আর সঙ্গে নেওয়া যায় না। নিকটে এমন কোন আড়া নেই যে বিশ্রাম করি। অগত্যা ভিজতে ভিজতেই চোলাতে হোলো। যদি একবার ঝুপঝাপ কোরে বৃষ্টি হয়ে থেমে যায়, তাকে পারা যায় ; কিন্তু এ পাৰ্ব্বত্য বৃষ্টি, সে রকম নয়। ত । খানিকক্ষণ বৃষ্টি হোয়ে গেল—চারিদিকে বেশ ফরসা হোলো, একটু একটু রোদ ও উঠলো। কোথা থেকে হঠাৎ একখান ঘোলা মেঘ এসে আবার খানিক বর্ষণ কোয়ে গেল – যেন সোহাগের অশ্রু ! সে বেশ হাসছে, হঠাৎ কি একটা কথা ঘোটল বা ঘোটল না – অমনি প্ৰবল আশ্রণী:বর্ষণ আরম্ভ হোলো, ১, চলে। ২ বা তব্যস্ত। সকালে ঘণ্টা তিনেকের মপে: আমরা আট দশবার ভি জলম, ভারি বিরক্ত বোধ হোতে লাগলো, দুই তিনটা চড়াই উং রাই পার হব।" 1 সময় পা পিছলে দুই একবার পদস্বালােনর সম্ভাবনা ও বড় প্রবল হোয়ে উঠেছিল । সুখের বিষয় খুব সামলানো গেছে । আজ সকাল হোতে আমাদের নূতন পথ ; কুমারচটি থেকে বের হোয়ে যারা যোশীমঠে যায়, তারা খানিক দূরে অগ্রসর হো” উপরের সাথে . {{ণীমঠে প্ৰবেশ করে ; আর যারা বরাবর বি এয়াগ আসে। তাদের পথ নীচের দিক্‌ দিয়ে। আমরা বদরিনাথ দর্শনে আসবার সঙ্গীয় উপরে বা পথে যোশীমঠে গিয়েছিলুম এবং সেখান হোতে একটা প্ৰকাণ্ড উৎরাই দিয়ে বিষ্ণু প্ৰয়াগে নেমেছিলুম। এবার বিষ্ণুপ্রিয়াগের টানা সাকো পার হোয়ে আর চড়াইয়ে উঠলুম না ; নীচের পথে ধীরে ধীরে উঠতে লাগলুম। এ পথটা মন্দ নয়। খানিক দূর পর্য্যন্ত অলকানন্দার খুব কাছে দিয়ে গিয়েছে ; তার পর যোশীমঠেব পথের সঙ্গে মিশবার জন্যে আস্তে আস্তে উপরে উঠেছে । এ পথে একটা অতি সুন্দর দৃশ্য দেখলুম। বেলা প্ৰায় এগারটা ; মেঘ কেটে গিয়েছে এবং সুৰ্য্য পাহাড়ের অন্তরাল ছেড়ে উৰ্দ্ধে, অনেক