পাতা:হিমালয় - জলধর সেন.pdf/২৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

, , 'ॐ'छ'g6न् 总堂》 হোয়ে বোসেছিল।. আমরা ভিজতে ভজ তে নারায়ণচটিতে উপস্থিত। হোলুম ; আমাদের দেখতে পেয়ে তার রোগক্লিষ্ট শুল্কমুখে মৃদুহাসির রেখা ফুটে উঠলো, আমরাও তাকে সুস্বদেহে সেখানে উপস্থিত দেখে খুব আনন্দিত হোলুম। । , নারায়ণ চটিতে যখন পৌছান গেল, তখনও দেখলুম। বেলা আছে। পাতলা মেঘের দল ছিন্নবিচ্ছিন্ন হোয়েচারিদিকে উড়ে যাচ্চে ; রোদ একটুও নেই, গাছের ডালে নানা রকম পাখী বোসে তাদের সিক্ত পাখী ঝাড়চে, আর কলরব কোরুচে। এখানে দু পাঁচজন মানুষের মুখ দেখে আমরা অনেকটা আশ্বস্ত হোলুম। এ চটি ও পাহাড়ের এক অতি নিৰ্জন নেপথ্যে ; লোকালয় নেই বোলে ও অত্যুক্তি হয় না। তবু এখানে এসে মনে হলো, আমরা জনমানবশূন্য নিৰ্জন প্রান্তর ছেড়ে যেন একটা গ্রামের মধ্যে প্ৰবেশ কোরেছি । পুরুষেরা নিশ্চিন্ত মনে গল্প কোরাচে, মেয়ের; তু তিন জন মুখোমুখি দাঁড়িয়ে হাসচে, কথাবাত্তা বোলচে ; অপরিাচিত কয়েকজন সন্ন্যাসীকে দেখে কৌতুক-বিশ্বফারিত চোথে আমাদের দিকে চেয়ে জনান্তিকে কি বলা কহ কোরাচে ; আর ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা এদিকে ওদিকে দৌড়ে বেড়াচ্চে ; পথের উপরে ইতস্ততঃ বিক্ষিপ্ত রাশীকৃত ভিজে কঁকির জড় কোরচে, কিম্বা অদূরবত্তী গাছের তলা হোতে রাশি রাশি শুকনো পাতা: কুড়িয়ে আনাচে। চারদিকে বেশ একটা জীবনের হিল্লোল এবং সজীবতার লক্ষণ প্ৰকাশ পাচ্চে । এই চটিতে দুখানা ঘর। ঘর দু:খানা নিতান্ত কুটীরের মত নয়,একটু বড় বড়। আমরা বদরিনারায়ণে যাবার সময় এ চটিটা দেখতে পাই নি । এই রাস্তা দিয়েই গিয়েছি তাতে আর সন্দেহ নাই, কিন্তু তখনো বোধ হয়। এ চটি খোলা হয় নি, কি হয় ত কোন গৃহস্থের বাড়ী ভেবে এদিকে না তাকিয়েই চোলে গিয়েছি। সম্ভবতঃ তখন বিশেষ দরকার হয় নি। বোলেই এ বিষয়ে উপেক্ষ কোরেছিলুম, এখন ফিরিবার সময় এই চািটর -